হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
ভারতের কাশ্মীরকে পৃথিবীর স্বর্গ বলা হলেও তার চেয়ে কোনও অংশে কম নয় দেশটির উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্য মেঘালয়। যেখানে প্রতিনিয়ত মেঘের আনাগোনা; প্রাকৃতিক ঝর্ণা আর পাহাড়ের মাঝে মেঘের খেলা। তবে রাজ্যের
স্বচ্ছ-শুভ্র বরফ নিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে খুঁনসুটিতে মেতে উঠতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের কলকা, শিমলা, মানালী ও লাদাখ। সেখানে বাবুই পাখির মত বরফের ঘর বানাতে পারবেন। স্বপ্ন বুনতে পারবেন। প্রিয়জনকে
সিলং মেঘালয়ের রাজধানী। ভারতে বেড়ানোর জন্য সিলং বেস্ট ডেষ্টিনেশন। সৃষ্টিকর্তা যেন তার নিজ হাতে সিলং বানিয়েছেনযা স্বচক্ষে না দেখলে বিশ^াস করা যাবে না। প্রায় ৫ হাজার ফুট উপরে অবস্থিত সিলং
অনেকেই বছরের শুরু থেকে নানা জায়গায় যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। যারা শীত পছন্দ করেন তারা ভ্রমণের জন্য যেতে পারেন প্রতিবেশী দেশ ভারতে। শীতের এ সময় ঘুরে আসতে বরফে আচ্ছাদিত সব স্থানে।
অন্যের উপলক্ষের সাথে গেঁথে দেয়ায় আমি বেশ পারদর্শী। আর তাই স্ত্রীর জন্মদিনের দিন তাকে সারপ্রাইজ এর নামে সিকিম ভ্রমণের একটা ট্যুর প্ল্যান হাতে দিয়ে দিলাম। নিজের ভ্রমণের বাসনাকে জন্মদিনের উপহার
ভারতের রেল ব্যবস্থা বর্তমানে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম স্থান দখল করেছে। এই বৈচিত্র্যময় দেশে আপনি যেমন দেখতে পাবেন দীর্ঘতম রেল প্ল্যাটফর্ম, তেমনি দেখতে পাবেন পৃথিবীর সব থেকে কম দূরত্বের রেল স্টেশন।
কাশ্মীর ভ্রমণের চতুর্থ দিন (সোনমার্গ) মাইনাস ২ ডিগ্রি তাপমাত্রায় সকাল হলো আমাদের। নাস্তার সাথে গরম গরম চা শেষ করে শ্রীনগর থেকে রওনা দিলাম সোনমার্গের উদ্দেশ্যে। শ্রীনগর থেকে ৪২ কিলো দূরে
পাহাড় চূড়া, দীঘল উপত্যকা ও এক পশলা হৃদের প্রাণবন্ত ঐকতানের অন্য নাম কাশ্মীর। তুষারাবৃত চূড়া এবং ব্যস্ত-সমস্ত তৃণভূমির অবারিত মোহনীয়তায় নিমেষেই খুঁজে পাওয়া যায় ভূস্বর্গ নামটির মানে। সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও
একদিকে প্রাচ্যের ভেনিস, অন্যদিকে হিপ্পিদের পীঠস্থান। একদিকে সোনালি সমুদ্রসৈকত আর অন্য দিকে মাইলের পর মাইল চলতে থাকা ব্যাকওয়াটার। আর চারদিকে শুধুই সবুজ আর সবুজ। কেরল ভ্রমণের পরিকল্পনা আমাদের দীর্ঘদিনের। অবশেষ