অনেক দিনের ইচ্ছা, মেঘের রাজ্য দর্শনে যাব। বছরের শুরুতে পাসপোটের্র আবেদন করি। জুন মাসে আমার ভিসা কনফার্ম হয়। ভ্রমণ সঙ্গী হিসেবে বাল্যবন্ধু জার্মান প্রবাসী আরিফ। জুলাইয়ের মাঝামাঝি সময়ে আরিফ বাংলাদেশে
কেরালা কয়েক শতাব্দী ধরে বিকশিত বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির কারণে পরিচিত। কেরালার আছে সবচেয়ে সহজ জীবনধারা, যা তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ও শিল্প সমৃদ্ধ ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত। এখানে আছে বন্যপ্রাণী, সৈকত ও ব্যাকওয়াটার।
অ্যাড্রিনালিন রাশের জন্য মোক্ষম শব্দবন্ধ। তবে অ্যাডভেঞ্চার মানেই যে সেটি ডেয়ারিং হতে হবে, এই তত্ত্ব কিন্তু সর্বদা সত্য নয়! গত বছর এপ্রিল মাসে গোয়েচালা ট্রেকিংয়ের সময় এক অস্ট্রেলীয় সহযাত্রী শুনিয়েছিলেন,
ভারতের দার্জিলিং গেলে অবশ্যই একবার কালিম্পং ঘুরে আসবেন। নাহলে পরে আফসোস করতে হবে। দার্জিলিং থেকে সুমোতে কালিম্পং যাওয়া যায় আকাবাকা পাহাড়ি পথ বেয়ে শুধু শুধু নিচের দিকে নামতে হয়। ঘন্টা
মুম্বই। আরব সাগরের ধারে দেশের বাণিজ্য নগরী এটি। আর এই শহরের সবচেয়ে নাম করা রাস্তাটির নাম নেতাজি সুভাষচন্দ্র মার্গ। তবে এই নামটা পোশাকী। আসলে এটি হল মুম্বইয়ের বিখ্যাত মেরিন ড্রাইভ।
৬৫০ টাকায় নাবিল পরিবহনের ধূমপান যুক্ত ও প্রায় লোকাল গাড়িতে করে সকাল ৭:৩০ এ পঞ্চগড়। প্রথমবার এই গাড়ি যথেষ্ট ভালো সার্ভিস দেয়াতে, দ্বিতীয় কোনো চিন্তা না করে নাবিলের টিকেট কেটেছিলাম।
হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
গৌতম বুদ্ধ গৃহত্যাগী হয়েছিলেন এক ধবল পুর্নিমা রাতে। জগত সংসার তার কাছে তুচ্ছ মনে হয়েছিল। কাশ্মীর ভ্রমনের উদ্দ্যেশে আমরা পাঁচ সদস্যের স্বজন দল ২০১৮ র সেপ্টেম্বরের ২২ তারিখ দেশ ত্যাগ
সাগর, বালি, সৈকতে রক্তিম সূর্য্যের অনাবিল দৃশ্য আর সমুদ্র তরঙ্গে আছড়ে পড়া ঢেউ, সবুজ পাহাড়সহ প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য দেখতে কার না ভালো লাগে। এই সবকিছু যদি একসঙ্গে দেখতে চান তবে
যারা কম বাজেটে দেশের বাইরে ট্যুর দিতে চান, তাদের জন্য একটি পারফেক্ট অপশন হলো দার্জিলিং। ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশন হিসেবে দার্জিলিং এর যে আলাদা কদর আছে, সেটা আর নতুন করে না-ই বা