বৈশাখের শুরু থেকেই তাপপ্রবাহ চলছে দেশে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের দক্ষিবঙ্গও জ্বলছে তাপপ্রবাহে। অথচ সে দেশের উত্তরবঙ্গে এখনো নাকি গায়ে কম্বল জড়াচ্ছেন সবাই। চাইলে আপনিও গরমের হাত থেকে বাঁচতে ঘুরে আসতে
সাগর, বালি, সৈকতে রক্তিম সূর্য্যের অনাবিল দৃশ্য আর সমুদ্র তরঙ্গে আছড়ে পড়া ঢেউ, সবুজ পাহাড়সহ প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য দেখতে কার না ভালো লাগে। এই সবকিছু যদি একসঙ্গে দেখতে চান তবে
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিবাস শান্তি নিকেতন আজ কেবলমাত্র ভারতবাসীর কাছেই নয় সমগ্র বিশ্ববাসীর কাছেই একটি তীর্থক্ষেত্র বলে বিবেচিত। তার পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর শান্তি নিকেতন পত্তন করেন। ১৮৬২ সালে তিনি
ভারতের দার্জিলিং গেলে অবশ্যই একবার কালিম্পং ঘুরে আসবেন। নাহলে পরে আফসোস করতে হবে। দার্জিলিং থেকে সুমোতে কালিম্পং যাওয়া যায় আকাবাকা পাহাড়ি পথ বেয়ে শুধু শুধু নিচের দিকে নামতে হয়। ঘন্টা
গোয়া পৌঁছাতে বারটা থেকে বেশি বেজে গেছে, রাত আড়াইটা। আমাদের সহযাত্রী অনেক ফরেনার। তখন নিজেকেও একটু ট্রাভেলার ট্রাভেলার মনে হচ্ছে। এয়ারপোর্টেই দেখি অমুক ক্যাসিনো তমুক ক্যাসিনোর বিজ্ঞাপন। চোখ সরিয়ে নিলাম,
স্বচ্ছ-শুভ্র বরফ নিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে খুঁনসুটিতে মেতে উঠতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন ভারতের কলকা, শিমলা, মানালী ও লাদাখ। সেখানে বাবুই পাখির মত বরফের ঘর বানাতে পারবেন। স্বপ্ন বুনতে পারবেন। প্রিয়জনকে
দার্জিলিং জমজমাট গল্পে প্রথমবার কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখে লালমোহনবাবুর মাথা খারাপ দশা। তোপশের ঘুম ভাঙিয়ে জানালার সামনে দাঁড় করিয়ে উচ্চকণ্ঠে লালমোহনবাবুর এথিনিয়াম ইন্সটিটিউটের শিক্ষক বৈকুন্ঠ মল্লিকের লেখা এই অদ্ভুতুড়ে কবিতাটা আবৃত্তি করলেন
অন্যের উপলক্ষের সাথে গেঁথে দেয়ায় আমি বেশ পারদর্শী। আর তাই স্ত্রীর জন্মদিনের দিন তাকে সারপ্রাইজ এর নামে সিকিম ভ্রমণের একটা ট্যুর প্ল্যান হাতে দিয়ে দিলাম। নিজের ভ্রমণের বাসনাকে জন্মদিনের উপহার
গৌতম বুদ্ধ গৃহত্যাগী হয়েছিলেন এক ধবল পুর্নিমা রাতে। জগত সংসার তার কাছে তুচ্ছ মনে হয়েছিল। কাশ্মীর ভ্রমনের উদ্দ্যেশে আমরা পাঁচ সদস্যের স্বজন দল ২০১৮ র সেপ্টেম্বরের ২২ তারিখ দেশ ত্যাগ
বর্ষায় বেড়াতে যাওয়ার মজাই আলাদা। ভ্রমণপিপাসু বাঙালি। একটু ছুটি পেলেই বেরিয়ে পড়ে ব্যাগ গুছিয়ে। স্বাধীনতা দিবসের উইকেন্ডে অফবিট কোথায় বেড়়াতে যাবেন ঠিক করেছেন? রইল কয়েকটি ঠিকানা, যেগুলি বৃষ্টিতেও দারুণ উপভোগ