মালয়েশিয়ায় ঘুরে দেখার মতো অনেক সুন্দর জায়গা আছে এবং এর চমৎকার অবকাঠামো দেশটিকে আরও বেশি সুন্দর করে তুলেছে। মালয়েশিয়া এশিয়ার সবচেয়ে বেশি পরিদর্শন করা দেশগুলোর মধ্যে একটি, তবে সাধারণত চীন
থাইল্যান্ড ভ্রমণের সেরা সময় কোনটা এটা নিয়ে যদি প্রশ্ন করা হয়, তাহলে বলতে হবে, এক বাক্যে সঠিকভাবে উত্তর দেয়া মুশকিল। থাইল্যান্ডের আবহাওয়া দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে বেশ ভিন্ন,
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও প্রধান আকর্ষণীয় রাজ্যের নাম দুবাই। বিলাসবহুল জীবনযাপন, চোখ ধাঁধানো রঙিন আলোকরশ্মি, আকাশচুম্বি অট্টালিকা, বিলাসবহুল হোটেল, কৃত্রিম দ্বীপপুঞ্জসহ নানা কারণে দুবাই ভ্রমণপ্রিয়দের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে।
আপনি যদি আকর্ষণীয় সৈকত, স্ফটিক স্বচ্ছ নীল পানি আর নির্জনতা পছন্দ করেন তবে সেশেলস আপনার জন্য যথার্থ বেড়ানোর জায়গা। সেশেলস হল ১১১ টি দ্বীপপুঞ্জের একটি দেশ যা ভারত মহাসাগরের ৪০০,
হংকং গণ প্রজাতন্ত্রী চীনের দুইটি বিশেষ প্রশাসনিক অঞ্চলের একটি। অন্য অঞ্চলটি হল ম্যাকাও। ২৬০টিরও বেশি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ নিয়ে গঠিত এই অঞ্চলটি পার্ল নদীর বদ্বীপের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত। এর উত্তরে চীনের কুয়াংতুং
ছোট ছোট কয়েকশ দ্বীপের সমন্বয় মালদ্বীপ। এখানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পর্যটকদের ভিষন প্রিয়। সার্কের অন্তর্ভুক্ত দেশ মালদ্বীপের আয়ের একটা বড় অংশ আসে পর্যটন খাত থেকে। দ্বীপ রাষ্ট্র হওয়ার কারনে পশ্চিমা পর্যটকদের
বাজেট ট্রাভেলারদের স্বর্গ বলা হয় ফিলিপাইনকে। সাদা বালির সমুদ্র সৈকত, মন-মাতানো সূর্যাস্ত আর সৌজন্যতায় ভরপুর স্থানীয় মানুষরা দেশটিকে সারা বিশ্বের সেরা গন্তব্যে পরিণত করেছে। চাইলে কম খরচেও ঘুরে আসতে পারে ফিলিপাইন
ডলারের বিপরীতে তুরস্কের মুদ্রা লিরার দরপতনে এবার রেকর্ড হয়েছে। এই দরপতন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগানের মাথা ব্যথার একটি বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এতে দেশটির নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম প্রতিনিয়ত বাড়লেও,
ভবিষ্যতের শহর সিঙ্গাপুর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় ভ্রমণ গন্তব্যের মাঝে একটি। উচ্চমানের প্রযুক্তি এবং অনেকগুলো সংস্কৃতির মিশ্রণে তৈরি সিঙ্গাপুর। মাত্র ৭১০ কিলোমিটার এলাকা বিশিষ্ট ভূখণ্ডটি মূলত একটি নগর রাষ্ট্র, কারণ
সাম্প্রতিক সময়ে জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম অর্গানাইজেশনের প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১৮ সালে বিশ্বে মোট ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন পর্যটক ভ্রমণ করেছেন। এর মধ্যে শুধু ইউরোপেই ভ্রমণ করেছেন ৭১৩ মিলিয়ন পর্যটক।