ইউরোপ এর মধ্যে নেদারল্যান্ডের আমস্টার্ডাম বরাবরই আমার পছন্দের শহরের মধ্যে একটি । আলহামদুলিল্লাহ এই বার আমাদের সৌভাগ্য হয়েছিল টিউলিপ ফিল্ডদেখা । যদিও টিউলিপ দেখার জন্য আমরা আলাদা প্ল্যান করেছিলাম পৃথিবীর
উসমানি সাম্রাজ্য কিংবা দ্য অটোম্যান এম্পায়ার—যে নামেই ডাকি না কেন, ১২৯৯ থেকে ১৯২৪ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৬২৪ বছর এশিয়া ও ইউরোপ শাসন করেছেন উসমানি শাসকেরা। ৫২ লাখ বর্গকিলোমিটারের সাবেক উসমানি
দুবাই আমাদের অনেকের কাছেই স্বপ্নের একটি গন্তব্য। যারা দুবাই সম্পর্কে কিছুটা হলেও জানেন তারা তো সুযোগ পেলে দুবাই ভ্রমণের জন্য এক বাক্যে রাজী হয়ে যাবেন! দুবাই এর জাঁকজমক ও জৌলুসপূর্ণ
ফ্যামিলি হলিডে উৎযাপনের জন্য সিঙ্গাপুরকে বেছে নেয়ার প্রথম কারণ হতে পারে বাংলাদেশ থেকে এর স্বল্প দূরত্ব। সঙ্গে অসংখ্য ফ্লাইট অপশন। ঘুরে বেড়ানোর জন্য বিচিত্র সব আকর্ষণীয় জায়গা তো রয়েছেই। এখানে
হিমালয়কন্যা নেপালের সৌন্দর্যে মুগ্ধ বিশ্ববাসী। এজন্যই দূর-দূরান্ত থেকে পর্যটকরা নেপাল ভ্রমণে গিয়ে থাকেন। তবে বাংলাদেশিদের জন্য সৌভাগ্যের হলো নেপালে যেতে প্রয়োজেন নেই ভিসার। সেই সঙ্গে বাসে চড়েও সড়কপথে কম খরচে
শুধু ইসলামি সংস্কৃতির সূতিকাগার হিসেবে নয়, সুপ্রাচীন ঐতিহ্য, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং মরুভূমির রুক্ষ সৌন্দর্য, সমুদ্রের গর্জন কিংবা বনানীর নৈঃশব্দ্যের জন্যও বিখ্যাত সৌদি আরব। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের প্রধানতম ভ্রমণ গন্তব্য হয়ে উঠতে চাইছে
ইউরোপে রোমান্টিক ভেকেশন বা হানিমুন বলতেই সবাই ভাবে সুইজারল্যান্ড ও প্যারিসের কথা। কিন্তু আজকাল এর বাইরে গিয়ে নতুন কিছুর মজা খুঁজে নেয়াটাই যেন আধুনিকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গতানুগতিক ব্যাপারে মানুষের আগ্রহ
অনেকে প্রশ্ন করেন- টাকা দিয়ে তুই কী করিস? আমি হেসে বলি, ঘুরে বেড়ানোর জন্য জমাই। এ কারণে আমার সঞ্চয় খুব কম। টাকা জমলেই ভ্রমণের পরিকল্পনা করি। এ কথা অনেকে বিশ্বাস
সিঙ্গাপুর একটি সমৃদ্ধ দেশ। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকরা সেখানে বেড়াতে যানন। সেখানকার জাদুঘর, জুরং বার্ড পার্ক, সরীসৃপ পার্ক, জুলজিক্যাল গার্ডেন, বিজ্ঞান কেন্দ্র, সেন্টোসা দ্বীপ, সংসদ ভবন, হিন্দু, চীনা ও
শপিং ফেষ্টিভাল, বিলাশবহুল হোটেল নিয়ে দুবাই শহর। এখারকার প্রাচুর্যের শহরের রন্দে রন্দে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে ঐতিহ্য আর আধুনিকতার ছোয়া। এ সিটি উইথ লাক্সারি। তবে বিলাসিতার সাথে আছে এ্যলিগ্যান্স আর ট্র্যাডিশনের