যতদূর চোখ যায়-গহীন জলরাশি ছুঁই ছুঁই সুনীল আকাশ। উত্তাল ঢেউয়ের তালে দুলে চলছে নৌকা। দিগন্তবিস্তৃত উদার সাগরে নির্নিমেষ তাকিয়ে থাকতে থাকতে বিমোহিত আবেশে হারিয়ে যায় মন। ভাবুন বঙ্গোপসাগরে মাঝখানে আপনি,
সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ও প্রাচীনতম ম্যানগ্রোভ বন। এটি ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। সুন্দরবন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরের উপকূলে অবস্থিত। এটি আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ রামসার সাইট হিসেবে স্বীকৃত। জানলে অবাক হবেন,
সাগরজলে লালচে রঙের আভা ছড়িয়ে সূর্যোদয় কিংবা সূর্যাস্ত, বালুতটে লাল কাঁকড়ার নৃত্য অথবা সাগরের ঢেউয়ের গর্জন করে তীরে আছড়ে পড়ার মতো মনোরম মন ভোলানো দৃশ্যের দেখা মেলে কুয়াকাটায়। ঈদের এই
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মেট্রোরেলের উত্তরা সেন্টার স্টেশনের পাশে বিস্তৃত খোলা মাঠে গড়ে উঠেছে এক–দেড় শ অস্থায়ী খাবারের দোকান। চা থেকে শুরু করে সামুদ্রিক মাছ, কী নেই এখানে? ভোজন করতে এসে ঘোরাঘুরিটা
রাজশাহী মহানগরীর টি-বাঁধ এলাকা। বিকেলের সূর্য তখন মিষ্টি তাপ ছড়িয়েছে। সেই আলোয় পদ্মাপাড়ের বালিতে পেতে রাখা চেয়ারে সবে চোখ বুঝে মিষ্টি রোদ গায়ে মাখছে অনন্যা ও বিথি। তারা দুজনেই রাজশাহীর
চারপাশে ঘন সবুজ অরণ্যের ঢেউ খেলানো ছোট-বড় পাহাড়ের সারি। পাহাড়ে গায়ে সারি সারি আকাশচুম্বী বৃক্ষরাজি। সবুজে মোড়ানো চাদরের ওপর কুয়াশার মতো উড়ছে ধূসর ও শ্বেতশুভ্র মেঘ। যেখানে চলে পাহাড় আর
কুয়াকাটা দক্ষিণ এশিয়ায় এক মাত্র সমুদ্র সৈকত যেখানে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়।কুয়াকাটা পটুয়াখালী জেলায় অবস্থিত। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি সাগর কন্যা কুয়াকাটার সৌন্দর্য দেখতে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকরা ভিড় জমায়
কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের পর ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে পারকি সৈকত। চট্টগ্রাম শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে আনোয়ারা উপজেলায় অবস্থিত এ সৈকত ১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ। স্থানীয়রা সৈকতের চেয়ে
শরতের সাদা মেঘ দিয়ে আকাশ ক্যানভাসে আঁকিবুকি করার কোন দিন, অথবা শীতের কোন রৌদ্রস্নানের দিন! দীঘিনালা ছাড়িয়ে রাঙামাটির ছাদের খোঁজে কেউ এলে, রুইলুই ও কংলাক পাড়ার লুসাই, ত্রিপুরা বা পাংখোয়ারা
হিজলবনে আঁকাবাঁকা পথে এগিয়ে যাওয়া অগভীর জলধারা ঠিক যেন জলরঙে আঁকা ছবি। এখানে বোটের ছাদে বসে রাতের আকাশ দেখা কিংবা বৃষ্টিতে ভেজা অথবা শেষ বিকেলের গোধূলি উপভোগ করা যায় অনায়াসে।