ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। পৃথিবীর আর কোনো দেশে এমন বৈচিত্র্যময় ঋতুর সমাবেশ সম্ভবত আর নেই। আর তাই তো কবি বলেছেন, এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি, সকল দেশের রানী সে
বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বাঙ্গপসাগরের মাঝখানে প্রবাল রাশি মিলে মিশে একাকার হয়ে তৈরী করেছে দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন। প্রকৃতি যেন দুহাত ভরে সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে এখানে। সাগরের নীল জলরাশী আর নারিকেল
শীতকালে পরিবার-পরিজন নিয়ে যেমন সময় কাটাতে পছন্দ করেন, তেমনই প্রকৃতির টানে ছুটেও যান অনেকে। তাই এই সময়ে দেশের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে দেখা যায় উপচেপড়া ভিড়। বেড়ানোর জায়গা হিসেবে কারোর পছন্দ নদী-সমুদ্র, কারোর
ছুটির দিন। খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠলাম। উদ্দেশ্য ২টি। শহীদ মিনারে ফুল দেয়া এবং বেড়ান। শহীদ মিনার গেলাম, শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে ফুল দিলাম। এরপর রওনা দিলাম পূর্বনির্ধারিত স্থানে।
রূপের রাণী বলা হয়- পাহাড়-অরণ্য-হ্রদ ঘেরা রাঙামাটিকে। যেখানে প্রকৃতি সারা বছর ভিন্ন ভিন্ন ঋতুতে ভিন্ন রূপ ধারণ করে। পাহাড়ের এমন প্রকৃতি যেন স্বর্গীয় সৌন্দর্যের প্রতিচ্ছবি। প্রকৃতির এমন অপরূপের দেখা মেলে
হাম হাম’ অনেকে বলেন হাম্মাম (গোসল খানা)। আসলে কোন অর্থবহ শব্দ দিয়ে এ নামকরণ নয়। ঝরনার শব্দ দূর থেকে শুনতে লাগে হাম হাম, তাই এ ঝরনা নাম ‘হাম হাম’ (এটা
পার্বত্য চট্টগ্রামের আকাশ বরাবরের মতোই মনোমুগ্ধকর। একগুচ্ছ শুভ্র মেঘের ভেলা যেন দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি করে নীল আকাশের সৌন্দর্য। নীল আকাশের বুকে গুচ্ছাকারে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা মেঘগুলোর ফাঁক দিয়ে ছড়িয়ে পড়া সূর্যরশ্মি
শান্ত ঢেউ আর নীল জলরাশি। পাথরে আছড়ে পড়া ঢেউ অনাবিল শান্তি দেবে আর দেবে দৃষ্টিসুখ। বিভিন্ন রঙ ও আকৃতির জাহাজ চলাচল আপনাকে দেবে রোমাঞ্চকর অনুভূতি। সী বিচ ধরে হাঁটা আর
রাতের বাসে অথবা লঞ্চে- যে মাধ্যমেই কুয়াকাটা যাননা কেন , কুয়াকাটা পৌছাতে পৌছাতে সকাল ৯-১০ টা বেজে যাবে। কুয়াকাটায় গিয়েই প্রথমেই পছন্দমত একটি হোটেল ভাড়া করতে হবে। কুয়াকাটায় প্রচুর সংখ্যক
বন, পাহাড়, নদী, সমুদ্র, দ্বীপ—কী নেই এই দেশে? একদিকে যেমন পাহাড়-পর্বত, অন্যদিকে সবুজের সমারোহ। বঙ্গোপসাগর আছে দক্ষিণে। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশে রয়েছে অসংখ্য প্রাচীন নিদর্শন ও বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান। প্রতি