দেশে বর্ষায় ভ্রমণের যে গন্তব্যগুলো এখন জনপ্রিয়, এর মধ্যে অন্যতম সুনামগঞ্জ। চারদিকে থইথই পানি, করচগাছ, হাওর, লেক, ঐতিহাসিক জায়গা—সবই আছে এখানে। টাঙ্গুয়ার হাওর ‘নয় কুড়ি কান্দা ছয় কুড়ি বিল’ হিসেবে
এসেছে। তাদের সঙ্গে যোগ হয়েছে গ্রামের কিছু শিশু-কিশোর। কেউবা আমার মাছ ধরছে। নৌকায় চড়ে খালে ঘুরে বেড়াতেও দেখা গেলো। একদল তরুণ কাশফুলের বনে খেলছে ফুটবল। এমন দৃশ্যের দেখা মিলবে ঢাকা
নিঝুম দ্বীপ! নামটা শুনলেই মনটা কেমন যেন ছটপট করতে থাকে। অনেক প্রতিকূলতা অতিক্রম করে ‘ঘুরে বেড়াই বাংলাদেশ’ দলের বন্ধুরা রওনা দিই সেই না দেখা গন্তব্যের উদ্দেশে। বাস,ট্রলারে ঢেউ আর জলদস্যুর
কল্পনা করুন, আপনি একটি জঙ্গলে বাঁশের ভেলায় ভাসছেন। দুই দিকে দালানের মতো উঠে যাওয়া খাড়া পাহাড়। নাম সিপ্পি পাহাড়। খাড়া পাহাড়ের সরু উপত্যকায় যে জলধার বা খুম গড়ে উঠেছে, সেটি
ভ্রমণের জন্য দ্বীপের মতো চমৎকার জায়গা খুব কমই আছে। মূলভূমি থেকে দূরে চারদিক কেবলই পানিতে ঘেরা একেকটি দ্বীপ প্রাণ, প্রকৃতি ও জীবনযাত্রার স্বকীয়তায় অনন্য। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর শ্বাসরুদ্ধকর মনোরম দৃশ্যে
বাংলাদেশের দার্জিলিং বলা হয় নীলগিরিকে। সেখানকার সৌন্দর্য মুগ্ধ করে সবাইকে। বান্দরবান জেলা সদর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত নীলগিড়ি। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যে ঘেরা দার্জিলিংখ্যাত এই পাহাড়ের উচ্চতা প্রায় ২২০০
ভ্রমণের জন্য দ্বীপের মতো চমৎকার জায়গা খুব কমই আছে। মূলভূমি থেকে দূরে চারদিক কেবলই পানিতে ঘেরা একেকটি দ্বীপ প্রাণ, প্রকৃতি ও জীবনযাত্রার স্বকীয়তায় অনন্য। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর শ্বাসরুদ্ধকর মনোরম দৃশ্যে
শান্ত ঢেউ আর নীল জলরাশি। পাথরে আছড়ে পড়া ঢেউ অনাবিল শান্তি দেবে আর দেবে দৃষ্টিসুখ। বিভিন্ন রঙ ও আকৃতির জাহাজ চলাচল আপনাকে দেবে রোমাঞ্চকর অনুভূতি। সী বিচ ধরে হাঁটা আর
বাংলাদেশের মানুষ এখন ভ্রমণপ্রিয়। ভ্রমণে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রিয় জায়গা কক্সবাজার। কিন্তু কক্সবাজার জেলার সর্বশেষ অংশ টেকনাফ যে তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেও ডালি সাজিয়ে বসে আছে সে সম্পর্কে হয়তো অনেকেই অবগত নন।
বঙ্গোপসাগরের কোলে উত্তর ও পশ্চিমে মেঘনার শাখা নদী, আর দক্ষিণ এবং পূর্বে সৈকত ও সমুদ্র বালুচরবেষ্টিত ছোট্ট সবুজ ভূখণ্ড নিঝুম দ্বীপ.। অগণিত শ্বাসমূলে ভরা কেওড়া বাগানের এক সবুজ এই দ্বীপকে।