নদীর ওপর শুয়ে বৃষ্টি উপভোগ করার জন্য রাজধানীবাসীকে খুব বেশি দূরে যেতে হবে না। বছিলা থেকে ঘণ্টাখানেক পথ পেরোলেই ধলেশ্বরীর বুকেই গড়ে উঠেছে চোখ ও মনের বিশ্রামের জায়গা ‘জল কাচারি-ধলেশ্বরী’।
প্রতিবছর উৎসব উদ্যাপনের রুটিন প্রায় একই থাকে। সেটি পূজার ক্ষেত্রেও। পরিবার বা বন্ধুদের নিয়ে মণ্ডপে ঘোরাঘুরি, দেবী দর্শন আর জম্পেশ খাওয়াদাওয়ায় কাটে শারদীয় দুর্গাপূজার দিনগুলো। পূজা মানেই তো ছুটি আর
নগরজীবনের ব্যস্ততার মাঝে মন চায় একটু স্বস্তির নিশ্বাস নিতে। তাই তো নগরীর আশপাশে যাওয়া যেতে পারে, যা আপনার একঘেয়েমি ব্যস্ত জীবনের ক্লান্তি দূর করে দেবে। ঠিক এমনই একটি জায়গা ঢাকার
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি রাঙামাটির সাজেক ভ্যালি। সবুজ পাহাড়ে ঘেরা চারপাশ। সকালে সূর্য ওঠার আগে পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে জমে থাকে মেঘ। এসব মেঘের ওড়াউড়িতে যেন মেঘ আর পাহাড়ের লুকোচুরি খেলা হয়।
রাজধানী ঢাকার লাগোয়া উপজেলা গাজীপুরের কালীগঞ্জ। সারাবছর সেখানে ভ্রমণপিপাসুদের পদচারণায় মুখরিত থাকলেও শরতে তা দ্বিগুণ বেড়ে যায়। প্রকৃতি যোগ করে ভিন্ন মাত্রা। বর্ষাকালে স্বচ্ছ থৈ থৈ পানিতে সারি সারি নৌকা
প্রাণ ও প্রকৃতির এক অপার সমাহার আমাদের দক্ষিণাঞ্চল। অনন্য জীবনধারা থেকে প্রকৃতির রূপের খেলা, কী নেই বঙ্গোপসাগরে বুকজুড়ে জেগে থাকা দক্ষিণের ভূখণ্ডে। সাগরের বুকে তেমনই এক ভূখণ্ড নোয়াখালী জেলার হাতিয়া
ইট-পাথরের শহর মানেই নিত্যদিনের কোলাহল, যানজট, বায়ুদূষণ ও শব্দদূষণের খেলা। শহরের এই চিত্র বাদ দিলে সারা দেশেই দেখা মিলবে বিস্তৃত সবুজ বন, সাগর, নদী, সমতল এবং পাহাড়ের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য। সবুজ
সিলেটে চা বাগানের পর সবচেয়ে পুরনো ভ্রমণস্থল হলো জাফলং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই জাফলংয়ের ওপারে খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়, এপারে জাফলংয়ের বুক চিরে বয়ে গেছে দুই নদী। ধলাই ও পিয়াইন। এ
বান্দরবান বাংলার ভ‚সর্গ হিসেবে পরিচিত। অনেকে বান্দরবানকে বাংলার দার্জিলিংও বলে থাকেন। সৌন্দের্যের লীলাভ‚মি বান্দরবানকে সৃষ্টিকর্তা সাজিয়েছেন যেন দুহাত ভরে। ঋতু বৈচিত্রের সঙ্গে বান্দরবান রূপ বদলায়। মেঘলা পর্যটন স্পটটি বান্দরবান শহরের
সবুজ চা বাগানের ভেতর দিয়ে বয়ে চলেছে পাহাড়ি ছড়া। ছড়ার দুই পাশেই প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয়েছে কাশফুলের বাগান। বাতাসে দোল খাওয়া কাশফুলের নয়নাভিরাম সৌন্দর্যে মুগ্ধ প্রকৃতিপ্রেমীরা। চায়ের রাজধানীখ্যাত মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে এখন