কক্সবাজারসমুদ্র সৈকতের বিস্তীর্ণ বেলাভূমি সারিসারি ঝাউবন সৈকতে আছড়ে পড়া বিশাল ঢেউ, সকাল বেলা দিগন্ত বিস্তৃত জলরাশি ভেদ করে লাল সূর্যোদয়ের দৃশ্য আপনাকে মুগ্ধ করবে। দিগন্তের চারিদিকে আরো বেশি স্বপ্নিল রং
ভ্রমণের জন্য দ্বীপের মতো চমৎকার জায়গা খুব কমই আছে। মূলভূমি থেকে দূরে চারদিক কেবলই পানিতে ঘেরা একেকটি দ্বীপ প্রাণ, প্রকৃতি ও জীবনযাত্রার স্বকীয়তায় অনন্য। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর শ্বাসরুদ্ধকর মনোরম দৃশ্যে
মানুষ আর সমুদ্রের মধ্যে যেন এক গভীর প্রণয়। বায়ু পরিবর্তনের জন্য কিংবা নিছক আনন্দের জন্য বন্ধু-পরিজন নিয়ে কোথাও যাওয়ার কথা উঠলেই মনে পড়ে যায় সমুদ্রের কথা। সমুদ্রের সঙ্গে এই যে
চিম্বুক পাহাড় ঘুরে পৌছালাম নীলগিরি রিসোর্টে মেঘদূত রুম ছাড়াও উপরে কয়েকটি রুম আমাদের বুকিং ছিল, ২০ জনের একটা টিম সেখানে গিয়েছিলাম। নিজেদের গাড়ি নিয়ে গিয়েছিলাম, যদিও ওখানকার রাস্তা খুব আকাঁবাঁকা।
সেই কবে থেকে সমুদ্র ও পাহাড় তাদের বিশালতা নিয়ে মানুষ কে আকর্ষন করে আসছে। এই বিশাল সৃস্টির পাশে মানুষ বারে বারে ছুটে যেতে চায়, এর সৌন্দ্রর্যের অংশ হতে চায়, অল্প
ঈদের ছুটিতে বেশিরভাগ মানুষই গ্রামে ছুটেন। তবে যারা রাজধানীতে ঈদের ছুটি কাটাবেন ও আশপাশে কোথাও ঘুরতে যেতে চান, তারা চাইলে ঘুরে দেখতে পারেন ১০ স্পট। রইলো ঢাকার আশপাশের নিরিবিলি ও
বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বাঙ্গপসাগরের মাঝখানে প্রবাল রাশি মিলে মিশে একাকার হয়ে তৈরী করেছে দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন। প্রকৃতি যেন দুহাত ভরে সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে এখানে। সাগরের নীল জলরাশী আর নারিকেল
বিজয় দিবস ও টানা তিন দিনের ছুটিতে সারা দেশের বিভিন্ন পর্যটন এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে মানুষ। করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার পর মানুষ কিছুটা স্বস্তি খুঁজতে পরিবার-পরিজন নিয়ে দর্শনীয় স্থানগুলোতে আনন্দে কাটাচ্ছে।
সিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত প্রকৃতি কন্যা খ্যাত জাফলং খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তুপ জাফলংকে করেছে
অন্য সময়ের তুলনায় প্রায় ফাঁকা রাজধানী। নগরের বাসিন্দাদের গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন তাপমাত্রা কমলেও গরম কতটা কমবে, সেই নিশ্চয়তা নেই। তারপরও ঈদ বলে কথা। গরম বা বৃষ্টি