এতো পাহাড়ে যাও কেনো?? সমুদ্রে কেনো না??—সমুদ্রে গেলে আমার বিষন্ন লাগে, সমুদ্রের বিশালতা সামনে থেকে দেখলে মনে হয়, দূর থেকে ধেয়ে আসা ঢেউগুলো এই বুঝি আমকে টেনে নিয়ে যাবে। ভয়
বান্দরবান বাংলার ভ‚সর্গ হিসেবে পরিচিত। অনেকে বান্দরবানকে বাংলার দার্জিলিংও বলে থাকেন। সৌন্দের্যের লীলাভ‚মি বান্দরবানকে সৃষ্টিকর্তা সাজিয়েছেন যেন দুহাত ভরে। ঋতু বৈচিত্রের সঙ্গে বান্দরবান রূপ বদলায়। মেঘলা পর্যটন স্পটটি বান্দরবান শহরের
এইমাত্র ঝুপ করে সাগরে ডুবে গেলো সূর্যটা। সেদিকে খুব একটা মন নেই ওসমান গণির। ছোট ছোট কটেজ সারির ওপাশে টেবিল চেয়ার পেতে কাজে মগ্ন তিনি। পাশে জাল বুনছেন তার স্ত্রী
সিলেটে ঘুরতে আসার প্ল্যান করছেন? কোথায় কোথায় ঘুরবেন, তার একটা খসড়া তৈরি করছেন। আপনাকে তখনই মাথায় নিতে হবে প্রকৃতির স্বর্গ বিছানাকান্দি ও পান্থমাইয়ের কথা। পর্যটন সম্প্রসারণের এ সময়ে আলোচিত নামগুলোর
শুভ্র মেঘের পিছুপিছু ছুটে যেতে কার না ইচ্ছে করে। মেঘের ভেলায় হারিয়ে যেতে, আকাশের মেঘদের সাথে কথা বলতে চায় না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু কংক্রিটের এই শহরে মেঘেদের
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী, পবিত্র শবে বরাত ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে টানা তিন দিনের সরকারি ছুটি। তাই এ সময়কে আনন্দময় করতে সিলেটে নেমেছিল পর্যটকের ঢল। সৌন্দর্যের জন্য সুপরিচিত সিলেটের
বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের মাঝে অসংখ্য প্রবাল রাশি মিলে মিশে একাকার হয়ে তৈরি করেছে দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্ট মার্টিন। টেকনাফ থেকে নাফ নদী পেরিয়ে জাহাজ যখনি সমুদ্রে প্রবেশ করবে আপনি
চারিদিকে গাড় সবুজ বন নস্তিব্দতা ভেঙ্গে পাখির কলতানে সে এক স্বপ্নের জগৎ। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই ম্যানগ্রোভ ফরেষ্ট ভ্রমন চিরদিন আপনার স্বরণীয় হয়ে থাকবে। বর্ষা ও শরৎকালে সুন্দরবনের সৌন্দর্য মনোমুগ্ধকর।
সিলেটে চা বাগানের পর সবচেয়ে পুরনো ভ্রমণস্থল হলো জাফলং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি এই জাফলংয়ের ওপারে খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়, এপারে জাফলংয়ের বুক চিরে বয়ে গেছে দুই নদী। ধলাই ও পিয়াইন। এ
তুলার মতো মেঘমালা, চারদিকে সারি সারি সবুজ পাহাড়। সবুজের রাজ্যে এ যেন সাদা মেঘের হ্রদ! নিশ্চয়ই ভাবছেন স্বপ্নের মত সুন্দর এরকম দৃশ্য বাস্তবে দেখা যাবে কি? আর দেখা গেলেও হয়ত