চিম্বুক পাহাড় ঘুরে পৌছালাম নীলগিরি রিসোর্টে মেঘদূত রুম ছাড়াও উপরে কয়েকটি রুম আমাদের বুকিং ছিল, ২০ জনের একটা টিম সেখানে গিয়েছিলাম। নিজেদের গাড়ি নিয়ে গিয়েছিলাম, যদিও ওখানকার রাস্তা খুব আকাঁবাঁকা।
নিঝুম দ্বীপ! নামটা শুনলেই মনটা কেমন যেন ছটপট করতে থাকে। অনেক প্রতিকূলতা অতিক্রম করে ‘ঘুরে বেড়াই বাংলাদেশ’ দলের বন্ধুরা রওনা দিই সেই না দেখা গন্তব্যের উদ্দেশে। বাস,ট্রলারে ঢেউ আর জলদস্যুর
তুলার মতো মেঘমালা, চারদিকে সারি সারি সবুজ পাহাড়। সবুজের রাজ্যে এ যেন সাদা মেঘের হ্রদ! নিশ্চয়ই ভাবছেন স্বপ্নের মত সুন্দর এরকম দৃশ্য বাস্তবে দেখা যাবে কি? আর দেখা গেলেও হয়ত
বেড়াতে কে না ভালোবাসে, চিত্তে বৈচিত্র্যের রসদ যোগাতে বেড়ানোর বিকল্প আর কিছু নেই। সবাই চায় নগরজীবনের ব্যস্ততার ফাঁকে নিজেকে একটু প্রশান্তি দিতে। কিন্তু সবসসময়তো আর ঢাকার বাহিরে গিয়ে ঘুরে আসার
ভ্রমণের জন্য আমার আগ্রহের তালিকায় উপরেই থাকে পাহাড় আর সমুদ্র। কারণ তাদের বিশালতার কাছে নিজেকে অনেক ক্ষুদ্র মনে হয়। এই ক্ষুদ্র মনে হওয়াটাই নিজের মনের কোণে জমে থাকা আত্মগরিমাকে এক
‘প্রাকৃতিক রহস্যঘেরা সুন্দরবন ভ্রমণ করে এ অভিব্যক্তি ব্যক্ত করেন বরিশালে কর্মরত বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা ফিরোজ মিয়া। সম্প্রতি তিনি সপরিবার সুন্দরবন ভ্রমণ করেছেন। এসময় সুন্দরবনের টাইগার পয়েন্টে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেখা
চট্টগ্রাম শহরের যেকোনো স্থান থেকেই বাস অথবা টেম্পুতে করে চট্টগ্রাম শাহ আমানত সেতু বা তৃতীয় কর্ণফুলী সেতুর কাছে যেতে পারেন।সেখানে গেলেই আপনি বটতলী মহসিন আউলিয়ার মাজারের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া বাস
একবার ঢাকায় বন্ধুরা মিলে আড্ডা দিচ্ছিলাম। কালো ধোঁয়ার যান্ত্রিক জীবনের কোলাহল ছেড়ে কোথাও গিয়ে নির্মল বাতাসে বুক ভরে নিঃশ্বাস নিতে সবাই ছটফট করছিলাম। এমনিতেই আমরা ঘুরবাজ মানুষ, একটু ফুসরত পেলেই
মেঘ-পাহাড়ের দেশ জাফলং। পাহাড়ের সাথে আকাশের মিতালী এবং প্রবাহিত ঝর্ণাধারা এ যেন প্রকৃতির এক অনন্য সৃষ্টি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে সাজানো পাথরের স্তুপ জাফলংকে করেছে আরো আকর্ষণীয়। সিলেটের খাসিয়া
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রধান জেলা রাঙামাটি। কাপ্তাই লেকের বুকে ভেসে থাকা এই প্রাকৃতিক জেলায় রয়েছে দেখার মতো অসংখ্য বৈচিত্র্যময় জায়গা। এখানকার জায়গাগুলো বছরের বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন রূপে