সাগরের মাঝে কোনো দ্বীপ ভ্রমণ করা শরীর ও মন দুটোর জন্যই ভালো। কাটানো যায় কিছু সুন্দর মুহূর্তও। দ্বীপের সৈকতে এসে আছড়ে পড়া ঢেউয়ের শব্দ যেকোনো মনের অস্থিরতাকে শান্ত করতে সক্ষম।
তুলার মতো মেঘমালা, চারদিকে সারি সারি সবুজ পাহাড়। সবুজের রাজ্যে এ যেন সাদা মেঘের হ্রদ! নিশ্চয়ই ভাবছেন স্বপ্নের মত সুন্দর এরকম দৃশ্য বাস্তবে দেখা যাবে কি? আর দেখা গেলেও হয়ত
গ্রাম শব্দটা শোনার সঙ্গে সঙ্গে চোখের সামেন ভেসে উঠে দীগন্তজোড়া সবুজ ধানক্ষেত, মেঠো পথ, বাঁধানো পুকুর ঘাট আর বাতাসে সোঁদা মাটির গন্ধ। কিন্তু বাংলাদেশের সব গ্রামই তেমন নয়। এমন কিছু
মেঘ-পাহাড়ের দেশ জাফলং। পাহাড়ের সাথে আকাশের মিতালী এবং প্রবাহিত ঝর্ণাধারা এ যেন প্রকৃতির এক অনন্য সৃষ্টি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে সাজানো পাথরের স্তুপ জাফলংকে করেছে আরো আকর্ষণীয়। সিলেটের খাসিয়া
আধুনিক সভ্যতা ছেড়ে আদিমতা খুঁজে পাওয়া দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম লেকের পাড় ঘেঁষে পাহাড়ের ডানায় গড়ে ওঠা দুর্গম পাহাড়ি জনপদ জুরাছড়ি। দক্ষিণ এশিয়ার বড় লেকের পাড়ে ছোট-বড় আঁকাবাঁকা উঁচু-নিচু পাহাড় বাহারি
হিজলবনে আঁকাবাঁকা পথে এগিয়ে যাওয়া অগভীর জলধারা ঠিক যেন জলরঙে আঁকা ছবি। এখানে বোটের ছাদে বসে রাতের আকাশ দেখা কিংবা বৃষ্টিতে ভেজা অথবা শেষ বিকেলের গোধূলি উপভোগ করা যায় অনায়াসে।
সকাল তখন ঠিক ৫টা। শহরের রাস্তাগুলো তখনো ঘুমিয়ে। কুয়াশার চাদরে মোড়া চারপাশ আর হালকা ঠান্ডা বাতাস যেন এক অদ্ভুত রোমাঞ্চের পূর্বাভাস দিচ্ছিল। ভোরের আলো তখনো ঠিকমতো ফোটেনি। জানালার ফাঁক গলে
এক পূর্ণিমা রাতে আমি বাড়ি থেকে কাউকে কিচ্ছু না বলে বের হয়ে গেলাম। এভাবে বের হওয়াটা আমার মত কারো জন্য মনে হয় খুব একটা সহজ কিছু না। সেই জন্মের পর
সকাল তখন ঠিক ৫টা। শহরের রাস্তাগুলো তখনো ঘুমিয়ে। কুয়াশার চাদরে মোড়া চারপাশ আর হালকা ঠান্ডা বাতাস যেন এক অদ্ভুত রোমাঞ্চের পূর্বাভাস দিচ্ছিল। ভোরের আলো তখনো ঠিকমতো ফোটেনি। জানালার ফাঁক গলে
সবুজ অরণ্য আর ছোট-বড় পাহাড়ে ঘেরা রাঙ্গামাটি যেন কোনো শিল্পীর তুলিতে আঁকা রূপকথার এক স্থান। রাঙ্গামাটির নাম শুনতেই অনেকের চোখে ভেসে ওঠে কাপ্তাই লেকের দৃশ্য। মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক দৃশ্যমণ্ডিত এক স্থান