শীত ও বসন্তকাল; অর্থাৎ নভেম্বর থেকে এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজ চলে। অন্য সময় সমুদ্রযাত্রার একমাত্র উপায় ট্রলার বা স্পিডবোট। তাছাড়া শীতের সময় ছাড়া অন্যান্য প্রায় সব
শুভ্র মেঘের পিছুপিছু ছুটে যেতে কার না ইচ্ছে করে। মেঘের ভেলায় হারিয়ে যেতে, আকাশের মেঘদের সাথে কথা বলতে চায় না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু কংক্রিটের এই শহরে মেঘেদের
সবুজের খোঁজে গিয়েছিলাম লোকালয় ছেড়ে দূরে অপরূপ সৌন্দর্যের আধার নিঝুম দ্বীপে। নানা বৈচিত্র্যে ভরপুর এ দ্বীপ দেশের অন্যতম ভ্রমণকেন্দ্র। ট্রাভেল গ্রূপ ‘আমার বাংলাদেশ’ ১২ জন ভ্রমণসঙ্গী নিয়ে সদরঘাট থেকে যাত্রা
শীতে কুয়াশার চাদরে ঢাকা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বান্দরবানে বেড়ানোর জন্য অনেকে ছুটে আসেন দূর পাহাড়ে। আর শীত মৌসুমই হলো পাহাড়-অরণ্যের জেলা বান্দরবানের দুর্গমাঞ্চলগুলোর দর্শনীয় স্থানগুলো ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। শুধু শীত
ভ্রমণের জন্য আমার আগ্রহের তালিকায় উপরেই থাকে পাহাড় আর সমুদ্র। কারণ তাদের বিশালতার কাছে নিজেকে অনেক ক্ষুদ্র মনে হয়। এই ক্ষুদ্র মনে হওয়াটাই নিজের মনের কোণে জমে থাকা আত্মগরিমাকে এক
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
শীতকালে ভ্রমণ মানেই যেন সমুদ্র। হালকা শীতল আবহাওয়া, সমুদ্রের শান্ত ঢেউ আর মৃদু গর্জন সে তো বিশ্রাম আর শান্তির আরেক নাম। আমাদের দেশে শীত ঋতুটা আসে ছুটির সময়ের সাথে তাল
প্রকৃতির নির্মল রসায়নের এক অপরূপ আনন্দধারার দেখা পাবেন হাওরের বাঁকে বাঁকে। সবকিছু মিলিয়ে প্রকৃতির একটি অনবদ্য উপন্যাসের শতসহস্র ছন্দের উপকথার সঙ্গে পরিচিত হতে পারবেন আপনি। চারদিকে থৈথৈ পানি, সাগরের মতো
নদীর ওপর শুয়ে বৃষ্টি উপভোগ করার জন্য রাজধানীবাসীকে খুব বেশি দূরে যেতে হবে না। বছিলা থেকে ঘণ্টাখানেক পথ পেরোলেই ধলেশ্বরীর বুকেই গড়ে উঠেছে চোখ ও মনের বিশ্রামের জায়গা ‘জল কাচারি-ধলেশ্বরী’।
প্রতিবছর উৎসব উদ্যাপনের রুটিন প্রায় একই থাকে। সেটি পূজার ক্ষেত্রেও। পরিবার বা বন্ধুদের নিয়ে মণ্ডপে ঘোরাঘুরি, দেবী দর্শন আর জম্পেশ খাওয়াদাওয়ায় কাটে শারদীয় দুর্গাপূজার দিনগুলো। পূজা মানেই তো ছুটি আর