তুলার মতো মেঘমালা, চারদিকে সারি সারি সবুজ পাহাড়। সবুজের রাজ্যে এ যেন সাদা মেঘের হ্রদ! নিশ্চয়ই ভাবছেন স্বপ্নের মত সুন্দর এরকম দৃশ্য বাস্তবে দেখা যাবে কি? আর দেখা গেলেও হয়ত
প্রাকৃতিক রহস্যঘেরা সুন্দরবন ভ্রমণ করে এ অভিব্যক্তি ব্যক্ত করেন বরিশালে কর্মরত বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা ফিরোজ মিয়া। সম্প্রতি তিনি সপরিবার সুন্দরবন ভ্রমণ করেছেন। এসময় সুন্দরবনের টাইগার পয়েন্টে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেখা
ভাটির জনপদ হাওর বেষ্টিত এলাকার কাশ্মীর খ্যাত সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার মেঘালয়ের কূলঘেষা নান্দনিক পর্যটনকেন্দ্র শহীদ সিরাজ লেক যা নিলাদ্রী নামেই দেশে-বিদেশে পরিচিত লাভ করেছে। নিলাদ্রী লেক অপরুপ সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে
বেলা গড়িয়ে সন্ধ্যা নামছে, সুন্দরবনের কোনো এক নদীতে আপনি বড়শি ফেলে মাছ ধরছেন। ঠিক সেই মুহূর্তেই আপনার বোটের মাঝির মোবাইল ফোনে একটি কল এসেছে। অপরপ্রান্ত থেকে পরিচিত কণ্ঠস্বরে বলা হচ্ছে,
সড়ক পথে ছেঁড়া দ্বীপ থেকে বাংলাবান্ধার দূরত্ব প্রায় ৭৮০ কিলোমিটার। বিভিন্ন পথ ঘুরলে তা গিয়ে দাঁড়ায় প্রায় এক হাজার কিলোমিটারে। এই দীর্ঘ পথ হেঁটে পাড়ি দিয়েছেন জাফর সাদেক। মূলত নিরাপদ
মেঘ-পাহাড়ের দেশ জাফলং। পাহাড়ের সাথে আকাশের মিতালী এবং প্রবাহিত ঝর্ণাধারা এ যেন প্রকৃতির এক অনন্য সৃষ্টি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে সাজানো পাথরের স্তুপ জাফলংকে করেছে আরো আকর্ষণীয়। সিলেটের খাসিয়া
সৌন্দর্যের জন্য সুপরিচিত সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার সীমান্তঘেঁষা পর্যটনকেন্দ্র জাফলং। সুউচ্চ সবুজ পাহাড়ের পাদদেশে সুন্দরতম পাহাড়ি পিয়াইন নদ। শুকনা সময়ে এ নদে পানি কম থাকে। নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করতে সারা দেশ
সূর্য অস্ত যেতে তখনো অনেক সময় বাকি। কপোতাক্ষ নদে নৌকার সারি। পাল নেই। পালের জায়গায় শোভা পাচ্ছে রংবেরঙের বেলুন। নৌকার ওপর বসেছে সাত-আটজন। মোটর লাগানো নৌকা বেশ গতিশীল। এর নাম
পাহাড়ের বুক চিরে আছড়ে পড়ছে প্রবহমান শুভ্র জলধারা। গুঁড়ি গুঁড়ি জলকণা আকাশের দিকে উড়ে গিয়ে তৈরি করছে কুয়াশার আভা। স্রোতোধারার কলতানে নিক্বণ ধ্বনির উচ্ছ্বাস। শীতলতার পরশ, যেন সবুজ অরণ্যে প্রাণের
সবুজ অরণ্য আর ছোট-বড় পাহাড়ে ঘেরা রাঙ্গামাটি যেন কোনো শিল্পীর তুলিতে আঁকা রূপকথার এক স্থান। রাঙ্গামাটির নাম শুনতেই অনেকের চোখে ভেসে ওঠে কাপ্তাই লেকের দৃশ্য। মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক দৃশ্যমণ্ডিত এক স্থান