ভ্রমণের জন্য দ্বীপের মতো চমৎকার জায়গা খুব কমই আছে। মূলভূমি থেকে দূরে চারদিক কেবলই পানিতে ঘেরা একেকটি দ্বীপ প্রাণ, প্রকৃতি ও জীবনযাত্রার স্বকীয়তায় অনন্য। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর শ্বাসরুদ্ধকর মনোরম দৃশ্যে
শান্ত ঢেউ আর নীল জলরাশি। পাথরে আছড়ে পড়া ঢেউ অনাবিল শান্তি দেবে আর দেবে দৃষ্টিসুখ। বিভিন্ন রঙ ও আকৃতির জাহাজ চলাচল আপনাকে দেবে রোমাঞ্চকর অনুভূতি। সী বিচ ধরে হাঁটা আর
বাংলাদেশের মানুষ এখন ভ্রমণপ্রিয়। ভ্রমণে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রিয় জায়গা কক্সবাজার। কিন্তু কক্সবাজার জেলার সর্বশেষ অংশ টেকনাফ যে তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেও ডালি সাজিয়ে বসে আছে সে সম্পর্কে হয়তো অনেকেই অবগত নন।
বঙ্গোপসাগরের কোলে উত্তর ও পশ্চিমে মেঘনার শাখা নদী, আর দক্ষিণ এবং পূর্বে সৈকত ও সমুদ্র বালুচরবেষ্টিত ছোট্ট সবুজ ভূখণ্ড নিঝুম দ্বীপ.। অগণিত শ্বাসমূলে ভরা কেওড়া বাগানের এক সবুজ এই দ্বীপকে।
বাংলাদেশর প্রথম আন্তর্জাতিক মানের ফিস এ্যাকুরিয়াম। পর্যটন নগরী কক্সবাজার শহরের ঝাউতলায় বিনোদনের নতুন সংযোজন এই ফিশ এ্যাকুরিয়াম। এ্যাকুরিয়াম কমপ্লেক্সে এ আছে সাগর ও মিঠা পানির প্রায় ২০০ প্রজাতির মাছ। বিরল
সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীটাকে সাজিয়েছেন অপার মহিমা দিয়ে৷ কোথাও পাহাড়, কোথাও পর্বত, কোথাও মালভূমি, কোথাও অপরিসীম জলরাশি, কোথাও সমতল আবার কোথাও বা কলকল ধ্বনি দিয়ে বয়ে চলা ঝর্ণা৷ এক একটি নিদর্শনের এক
অনেকেই মেঘের সৌন্দর্য উপভোগ করতে হাজার হাজার টাকা খরচ করে প্রতিবেশী দেশে যান দার্জিলিং দেখতে। কিন্তু আমাদের এ নীলগিরি রূপ-মাধুর্যে ওপারের দার্জিলিংয়ের চেয়ে কম কিসে? কী নেই আমাদের নীলগিরিতে। প্রকৃতি
শরতের সাদা মেঘ দিয়ে আকাশ ক্যানভাসে আঁকিবুকি করার কোন দিন, অথবা শীতের কোন রৌদ্রস্নানের দিন! দীঘিনালা ছাড়িয়ে রাঙামাটির ছাদের খোঁজে কেউ এলে, রুইলুই ও কংলাক পাড়ার লুসাই, ত্রিপুরা বা পাংখোয়ারা
কৃতিক সৌন্দর্যের সঙ্গে সাংস্কৃতিক প্রাচুর্য ও সমৃদ্ধ ইতিহাসের পরিণত মেলবন্ধনের মায়ায় কিংবদন্তিতে রূপ নেয় ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলো। আক্ষরিক অর্থে না হলেও সুদূর অতীতকে অনুভব করার এক চমৎকার উপায় এই ঐতিহাসিক দর্শনীয়
যতদূর চোখ যায়—গহীন জলরাশি যেন ছুঁই ছুঁই করছে আদিগন্ত সুনীল আকাশ। উত্তাল ঢেউয়ের তালে দুলছে নৌকাগুলো। দিগন্তবিস্তৃত সাগরের নীল জলরাশির দিকে চোখ ছুড়ে দিলে যে কারো মন বিমোহিত হয় নিমেষে।