শরৎ বলতেই আমরা যেন কাশফুল বুঝি। নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা। মাঠজুড়ে কাশফুলের কোমড় দোলানো নৃত্য। এই তো শরতের বৈশিষ্ট্য। শরৎ এলেই আমরা হারিয়ে যেতে চাই কাশবনে। আর সে জন্য
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আমরাও বেড়িয়ে পড়লাম। আর এ যাত্রায় ধরলাম মংলার পথ। যদিও ঢাকা হতে মংলা খুব একটা ভালো বাস সার্ভিস নেই। তবে যদি
পাহাড়, সমুদ্র, ঝরনা, চা বাগান সব আছে আছে চট্টগ্রামে। সৃষ্টিকর্তা নিখুঁত সাজে সাজিয়েছেন চট্টগ্রামকে। চট্টগ্রাম শহরের অন্যতম সুন্দর একটি উপজেলা হচ্ছে বাঁশখালী। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এই বাঁশখালী। ডে লং ট্যুরের
ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলায়। পাহাড় ও সাগরের মেলবন্ধন রয়েছে এখানে। রয়েছে ৮টি প্রাকৃতিক ঝরনা, কৃত্রিম লেক, সমুদ্রসৈকত। এই জনপদে একবার এলে অনেক পর্যটন স্পট
শুনেছি কেয়ামতের দিন হাশরের ময়দানে কেউ নাকি কারো দিকে তাকাবারও ফুরসত পাবে না। সবাই পেরেশান থাকবে নিজেকে নিয়ে। অনেকটা তেমনই অনুভব করলাম এবারের সেন্টমার্টিন ভ্রমণে। কক্সবাজার থেকে দারুচিনি দ্বীপে যাওয়া
এক পূর্ণিমা রাতে আমি বাড়ি থেকে কাউকে কিচ্ছু না বলে বের হয়ে গেলাম। এভাবে বের হওয়াটা আমার মত কারো জন্য মনে হয় খুব একটা সহজ কিছু না। সেই জন্মের পর
নীল সমুদ্র, পাহাড়ের ছায়া, সুবিস্তৃত বালিয়াড়ি, সব মিলিয়ে কক্সবাজার যেন প্রকৃতির এক খোলা চিত্রকর্ম। প্রতি বছর হাজারো পর্যটক ছুটে যান এই সমুদ্র শহরে। এবারের ঈদের ছুটিতে পরিবার নিয়ে ঘুরে আসতে
শীত ও বসন্তকাল; অর্থাৎ নভেম্বর থেকে এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজ চলে। অন্য সময় সমুদ্রযাত্রার একমাত্র উপায় ট্রলার বা স্পিডবোট। তাছাড়া শীতের সময় ছাড়া অন্যান্য প্রায় সব
পবিত্র ঈদুল ফিতরের দ্বিতীয় দিনে আজ দেশের বিভিন্ন স্থানের বিনোদনকেন্দ্রগুলো উপচে পড়েছে মানুষের ভিড়ে। ঈদের ছুটির সময় বিনোদনকেন্দ্রগুলোয় ফি বছর ভিড় লেগে থাকে। ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে দেয় এসব কেন্দ্র। বিশেষ
ঈদের ছুটিতে অনেকে অনেক জায়গায় ঘুরতে যান। কেউ বন্ধু-বান্ধবকে সঙ্গে নিয়ে, কেউ-বা পরিবার নিয়ে। বন্ধু-বান্ধব কিংবা পরিবার- যে কাউকে নিয়েই চাইলে এক দিনে ঘুরে আসতে পারেন ঢাকার আশপাশের কিছু জায়গা