সবুজ প্রকৃতি, উঁচু পাহাড়, নীলাভ জলের কৃত্রিম হ্রদের সঙ্গে সাদা মেঘের লুকোচুরি। এমন নয়ন ভরা রূপে মাতোয়ারা পর্যটকরা। তাই তো এমন চোখ জুড়ানো, মন ভোলানো রূপে বিমুগ্ধ হতে বার বার
সিলেটের জাফলং প্রকৃতি কন্যা হিসাবে পরিচিত। খাসিয়া জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে বিছানো পাথরের স্তূপ জাফলংকে করেছে দৃষ্টিনন্দন। সীমান্তের ওপারে ইনডিয়ান
বান্দরবান বাংলার ভ‚সর্গ হিসেবে পরিচিত। অনেকে বান্দরবানকে বাংলার দার্জিলিংও বলে থাকেন। সৌন্দের্যের লীলাভ‚মি বান্দরবানকে সৃষ্টিকর্তা সাজিয়েছেন যেন দুহাত ভরে। ঋতু বৈচিত্রের সঙ্গে বান্দরবান রূপ বদলায়। মেঘলা পর্যটন স্পটটি বান্দরবান শহরের
বেশি তো দেরি নেই, মাঝখানে একটা মাত্র সপ্তাহ বলা চলে। এরপরই শুরু হবে দুর্গাপূজার উৎসব। এরই মধ্যে সূর্যের রং কিছুটা হলেও বদলে গেছে। বদলে গেছে মেঘ আর হাওয়া। শরৎ শেষই
আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
নিঝুম দ্বীপ! নামটা শুনলেই মনটা কেমন যেন ছটপট করতে থাকে। অনেক প্রতিকূলতা অতিক্রম করে ‘ঘুরে বেড়াই বাংলাদেশ’ দলের বন্ধুরা রওনা দিই সেই না দেখা গন্তব্যের উদ্দেশে। বাস,ট্রলারে ঢেউ আর জলদস্যুর
বাংলাদেশের মানুষ এখন ভ্রমণপ্রিয়। ভ্রমণে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রিয় জায়গা কক্সবাজার। কিন্তু কক্সবাজার জেলার সর্বশেষ অংশ টেকনাফ যে তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেও ডালি সাজিয়ে বসে আছে সে সম্পর্কে হয়তো অনেকেই অবগত নন।
সাজেক যাওয়ার সঠিক বা সবচেয়ে সুন্দর সময় কখন, এ প্রশ্নের সঠিক কোনো উত্তর খুঁজে পাই না। আমার ব্যক্তিগত মত হলো, যেকোনো সময়ই সাজেক যাওয়ার জন্য উপযুক্ত। কারণ, যেকোনো ঋতুর যেকোনো
বান্দরবানের নাফাখুম জলপ্রপাত বাংলাদেশের অন্যতম বড় জলপ্রপাতগুলোর তালিকায় নিজেকে যুক্ত করে নিয়েছে। এই ঝর্ণার নামকরণের কথা বলতে হলে শুরুতেই বলতে হবে রেমাক্রি নদীর কথা। এই নদীতে নাফা নামে এক ধরনের