ডাউকি পাহাড় থেকে অবিরামধারায় প্রবাহমান জলপ্রপাত, অরণ্য বেষ্টিত উঁচু উঁচু টিলা, সারি সারি পর্বতমালা, ঝুলন্ত ডাউকি সেতু, পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ নির্মল পানি, পাহাড়ের সঙ্গে লেগে থাকা বিশাল পাথরখণ্ড, নদীর পানিতে
লাল মাটি, হ্রদ, পাহাড় ও ঝরনার অপরূপ দৃশ্য দেখতে এখনই রাঙ্গামাটি ভ্রমণের উপযুক্ত সময়। প্রাণ ভরে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন রাঙ্গামাটির আশপাশের বিভিন্ন স্থানে। চলুন জেনে
সাগরপাড়ের সৌন্দর্য ও জীবনধারা দুইই ভিন্ন আবহে ধরা দেয় আমাদের কাছে। আর এই সৌন্দর্যের আস্বাদন এবং জীবনধারার অভিজ্ঞতা পেতে সাগর ও নদীর মোহনার দ্বীপের চেয়ে ভালো স্থান আর কোথায় হতে
একঘেয়েমি পড়াশোনার চাপে যখন আপনি বিরক্ত তখন নিজেকে সতেজ রাখতে প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘোরাঘুরির বিকল্প নেই। তবে রাজধানীর ভেতর এমন জায়গা খুবই কম। তবে ঢাকার খুব কাছেই এমন সুন্দর কিছু জায়গা
প্রতিদিনের কর্মব্যস্তময় জীবন থেকে ছুটি নিয়ে আমরা বাই ঘুরতে যেতে পছন্দ করি। এক্ষেত্রে কারো পছন্দ সমুদ্র, আবার কারো পাহাড়। তবে পাহাড়ের নিস্তব্ধতা আমাদের অনেক বেশি ডাকে। আর পাহাড়ে ঘুরতে যেতে
সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীটাকে সাজিয়েছেন অপার মহিমা দিয়ে৷ কোথাও পাহাড়, কোথাও পর্বত, কোথাও মালভূমি, কোথাও অপরিসীম জলরাশি, কোথাও সমতল আবার কোথাও বা কলকল ধ্বনি দিয়ে বয়ে চলা ঝর্ণা৷ এক একটি নিদর্শনের এক
ভ্রমণের জন্য দ্বীপের মতো চমৎকার জায়গা খুব কমই আছে। মূলভূমি থেকে দূরে চারদিক কেবলই পানিতে ঘেরা একেকটি দ্বীপ প্রাণ, প্রকৃতি ও জীবনযাত্রার স্বকীয়তায় অনন্য। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর শ্বাসরুদ্ধকর মনোরম দৃশ্যে
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলা পটুয়াখালীর একটি উপশহর, নৈসর্গিক দৃশ্যের অবারিত ক্ষেত্র কুয়াকাটা। রাজধানী ঢাকা থেকে যাতায়াতের সুব্যবস্থা রয়েছে। পদ্মা সেতু দিয়ে সড়কপথে ও নৌ-পথে আপনি উপভোগ করতে পারেন এই ভ্রমণানন্দ। তবে
বৃষ্টির পাহাড়টা একটু অন্য রকম। নিঃশব্দের পাহাড় ঢেকে যায় সাদা মেঘের আবরণে। বৃষ্টি শেষে নীল পাহাড়। বারিধারায় ঝরনা ছুটে চলে চঞ্চল বেগে। কচি পাতায় জমে থাকে বৃষ্টির বড় বড় ফোঁটা।
অন্যান্য দ্বীপদেশগুলোর মত জাঁকজমকপূর্ণ না হলেও, বাংলাদেশের উপকূলগুলো মোটেই বঞ্চিত হয়নি প্রাকৃতিক শোভা থেকে। পৃথিবীর এই বৃহত্তম ব-দ্বীপের আঙ্গিনা সযত্নে ধুয়ে দিয়ে যায় বঙ্গোপসাগরের ফেনিল জলরাশি। সামুদ্রিক হাওয়ার পরশে পলিমাটির