ভ্রমণের জন্য দ্বীপের মতো চমৎকার জায়গা খুব কমই আছে। মূলভূমি থেকে দূরে চারদিক কেবলই পানিতে ঘেরা একেকটি দ্বীপ প্রাণ, প্রকৃতি ও জীবনযাত্রার স্বকীয়তায় অনন্য। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর শ্বাসরুদ্ধকর মনোরম দৃশ্যে
চিম্বুক পাহাড় ঘুরে পৌছালাম নীলগিরি রিসোর্টে মেঘদূত রুম ছাড়াও উপরে কয়েকটি রুম আমাদের বুকিং ছিল, ২০ জনের একটা টিম সেখানে গিয়েছিলাম। নিজেদের গাড়ি নিয়ে গিয়েছিলাম, যদিও ওখানকার রাস্তা খুব আকাঁবাঁকা।
কক্সবাজার থেকে ১২ কি:মি: দূরে পাহাড়ের কোল ঘেষে সমুদ্র সৈকত হিমছড়ি। এখানকার সমুদ্র সৈকতটি কক্সবাজারের অপেক্ষাকৃত নির্জন ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। এর সৌন্দর্য কিন্তু কক্সবাজার থেকে কোন অংশে কম নয়। কক্সবাজার
যতদূর চোখ যায়—গহীন জলরাশি যেন ছুঁই ছুঁই করছে আদিগন্ত সুনীল আকাশ। উত্তাল ঢেউয়ের তালে দুলছে নৌকাগুলো। দিগন্তবিস্তৃত সাগরের নীল জলরাশির দিকে চোখ ছুড়ে দিলে যে কারো মন বিমোহিত হয় নিমেষে।
মেঘ-পাহাড়ের দেশ জাফলং। পাহাড়ের সাথে আকাশের মিতালী এবং প্রবাহিত ঝর্ণাধারা এ যেন প্রকৃতির এক অনন্য সৃষ্টি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে সাজানো পাথরের স্তুপ জাফলংকে করেছে আরো আকর্ষণীয়। সিলেটের খাসিয়া
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত টেকনাফ উপজেলা থেকে ৩ কিলোমিটার ও কক্সবাজার জেলা সদর থেকে ৭৫ কিলোমিটার দূরে মেরিন ড্রাইভের পাশে টেকনাফের সমুদ্রসৈকত। মেরিন ড্রাইভ রোড ও সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ঘুরতে যাওয়া
মণ মানেই শান্তি। আর আপনি যদি নৌ ভ্রমণে যান তাহলে নদীর টলমলে জলে ঢেউয়ের তালে মিশে যেতে পারবেন এক আনন্দ জগতে। তাই আসছে ছুটির দিনে ঢাকা থেকে খুব কাছের দূরত্ব
এতো পাহাড়ে যাও কেনো?? সমুদ্রে কেনো না??—সমুদ্রে গেলে আমার বিষন্ন লাগে, সমুদ্রের বিশালতা সামনে থেকে দেখলে মনে হয়, দূর থেকে ধেয়ে আসা ঢেউগুলো এই বুঝি আমকে টেনে নিয়ে যাবে। ভয়
কখনো আকাশের মতো নীল, কখনো আয়নার মতো স্বচ্ছ—এমন স্নিগ্ধ রঙে রাঙা পানিতে টইটুম্বর হাওর-বাঁওড়। দূরে মেঘালয় রাজ্যের পাহাড়, ঝরনা থেকে নেমে আসা স্বচ্ছ পানি, অগণিত পাখির কলতান আর করচ-হিজল বনের
আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে না। দুটোই সমান পাল্লা দিচ্ছে চোখ তাতিয়ে দিতে। একটা নারকেলগাছও যে এত আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করা যাচ্ছে