পার্বত্য চট্টগ্রামের বুকে প্রকৃতির অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্য নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রাঙামাটি জেলা। একমাসেরও বেশি সময় পর আজ পহেলা নভেম্বর থেকে রাঙামাটি জেলা ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা উঠে গেছে। এর
বান্দরবান বাংলার ভ‚সর্গ হিসেবে পরিচিত। অনেকে বান্দরবানকে বাংলার দার্জিলিংও বলে থাকেন। সৌন্দের্যের লীলাভ‚মি বান্দরবানকে সৃষ্টিকর্তা সাজিয়েছেন যেন দুহাত ভরে। ঋতু বৈচিত্রের সঙ্গে বান্দরবান রূপ বদলায়। মেঘলা পর্যটন স্পটটি বান্দরবান শহরের
হেমন্তের বিকেলে সিলেটের রাতারগুল জলাবনে প্রবেশের আগেই দেখলাম দূর থেকে সবুজের ছাদ আর নীল আকাশ মিলে এক অনন্য ছবি এঁকেছে। সরু এক জলে ভাসমান নৌকাগুলো আমার চোখে অপরূপ এক সিম্ফনি
মেঘমুক্ত আকাশে উঁকি দেয়ার অপেক্ষায় রয়েছে হিমালয় পর্বতমালার তৃতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা। দিগন্তজুড়ে সবুজ চা-বাগানে মোড়ানো সমতল ভূমি এবং অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্য নিয়ে বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন এলাকা তেঁতুলিয়া পর্যটকদের আকর্ষণ
শীতের হাতছানি শুরু হয়ে গেছে। হালকা কুয়াশার দেখা মিলছে ভোরের দিকে। এই সময়ের আবহাওয়াটা সুন্দর থাকে ভ্রমণের জন্য। শীতের সময় ঘুরতে যাওয়ার মতো অনেক জায়গা রয়েছে। তবে শীত আসার আগে
কক্সবাজারের ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক। কক্সবাজার শহর থেকে ৪৭ কিলোমিটার উত্তরে ডুলাহাজারা সাফারি পার্কের অবস্থান। শতবর্ষী গর্জন বনের ভেতরে লোহার বেষ্টনীতে বাস প্রাণীকূল। প্রাণী হলেও পরিচর্যাকারীরা যে নামে ডাকেন তা উচ্চারণ
শুভ্র মেঘের পিছুপিছু ছুটে যেতে কার না ইচ্ছে করে। মেঘের ভেলায় হারিয়ে যেতে, আকাশের মেঘদের সাথে কথা বলতে চায় না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু কংক্রিটের এই শহরে মেঘেদের
বাতাসে পাওয়া যাচ্ছে শীতের ছোঁয়া। ভ্রমণপ্রেমীরা এর মধ্যেই খুঁজে নিচ্ছেন সময়োপযোগী গন্তব্য। কারণ, শীতকে বলা হয়ে থাকে ভ্রমণের মৌসুম। সবুজের চাঁদরে মোড়ানো আমাদের এই বাংলাদেশ প্রকৃতি তার সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে।
হিজলবনে আঁকাবাঁকা পথে এগিয়ে যাওয়া অগভীর জলধারা ঠিক যেন জলরঙে আঁকা ছবি। এখানে বোটের ছাদে বসে রাতের আকাশ দেখা কিংবা বৃষ্টিতে ভেজা অথবা শেষ বিকেলের গোধূলি উপভোগ করা যায় অনায়াসে।
মেঘ-পাহাড়ের দেশ জাফলং। পাহাড়ের সাথে আকাশের মিতালী এবং প্রবাহিত ঝর্ণাধারা এ যেন প্রকৃতির এক অনন্য সৃষ্টি। পিয়াইন নদীর তীরে স্তরে স্তরে সাজানো পাথরের স্তুপ জাফলংকে করেছে আরো আকর্ষণীয়। সিলেটের খাসিয়া