শহর ছেড়ে দুদণ্ড শান্তির জন্য এখন খুব সহজে যাওয়া যায় সাগরকন্যা কুয়াকাটায়। এখানকার ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকত পর্যটনের বেশ ভালো জায়গা। পদ্মা সেতুর কল্যাণে কুয়াকাটা যাতায়াত এখন খুবই সহজ হয়ে
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আমরাও বেড়িয়ে পড়লাম। আর এ যাত্রায় ধরলাম মংলার পথ। যদিও ঢাকা হতে মংলা খুব একটা ভালো বাস সার্ভিস নেই। তবে যদি
সমুদ্র আর বালুকাবেলায় নির্জনতার মায়াবী আহ্বান উপেক্ষা করা যেকোনো ভ্রমণপিপাসুর জন্যই কঠিন। এমন অসীম নৈস্বর্গের সঙ্গে যদি যুক্ত হয় হাজার বছরের পুরনো প্রবাল, তবে সেই হাতছানি যেন মুহুর্মুহু স্পন্দনে পরিণত
বাংলাদেশের দার্জিলিং বলা হয় নীলগিরিকে। সেখানকার সৌন্দর্যে মুগ্ধ দেশ বিদেশের লাখ লাখ পর্যটক। বান্দরবান জেলা সদর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত নীলগিরি। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যে ঘেরা দার্জিলিংখ্যাত এই পাহাড়ের
সকাল ৮টা। মফস্বল শহরের চারপাশের চিত্রটা বদলাতে সময় লাগলো কেবল এক পায়ের মতো। খানিক আগেও একেবারেই ছিমছাম শহরটা এখন চায়ের রাজধানী। শ্রীমঙ্গল শহরের কলেজ রোড ধরে যখন এগুচ্ছি ভাড়াউড়া চা
বাংলাদেশের দার্জিলিং বলা হয় নীলগিরিকে। সেখানকার সৌন্দর্যে মুগ্ধ দেশ বিদেশের লাখ লাখ পর্যটক। বান্দরবান জেলা সদর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত নীলগিরি। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যে ঘেরা দার্জিলিংখ্যাত এই পাহাড়ের
শুভ্র মেঘের পিছুপিছু ছুটে যেতে কার না ইচ্ছে করে। মেঘের ভেলায় হারিয়ে যেতে, আকাশের মেঘদের সাথে কথা বলতে চায় না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু কংক্রিটের এই শহরে মেঘেদের
পাহাড়, সমুদ্র, ঝরনা, চা বাগান সব আছে আছে চট্টগ্রামে। সৃষ্টিকর্তা নিখুঁত সাজে সাজিয়েছেন চট্টগ্রামকে। চট্টগ্রাম শহরের অন্যতম সুন্দর একটি উপজেলা হচ্ছে বাঁশখালী। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এই বাঁশখালী। ডে লং ট্যুরের
শীতের হাতছানি শুরু হয়ে গেছে। হালকা কুয়াশার দেখা মিলছে ভোরের দিকে। এই সময়ের আবহাওয়াটা সুন্দর থাকে ভ্রমণের জন্য। শীতের সময় ঘুরতে যাওয়ার মতো অনেক জায়গা রয়েছে। তবে শীত আসার আগে
শীতকালে ভ্রমণ মানেই যেন সমুদ্র। হালকা শীতল আবহাওয়া, সমুদ্রের শান্ত ঢেউ আর মৃদু গর্জন সে তো বিশ্রাম আর শান্তির আরেক নাম। আমাদের দেশে শীত ঋতুটা আসে ছুটির সময়ের সাথে তাল