শরতের সাদা মেঘ দিয়ে আকাশ ক্যানভাসে আঁকিবুকি করার কোন দিন, অথবা শীতের কোন রৌদ্রস্নানের দিন! দীঘিনালা ছাড়িয়ে রাঙামাটির ছাদের খোঁজে কেউ এলে, রুইলুই ও কংলাক পাড়ার লুসাই, ত্রিপুরা বা পাংখোয়ারা
শহর ছেড়ে দুদণ্ড শান্তির জন্য এখন খুব সহজে যাওয়া যায় সাগরকন্যা কুয়াকাটায়। এখানকার ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকত পর্যটনের বেশ ভালো জায়গা। পদ্মা সেতুর কল্যাণে কুয়াকাটা যাতায়াত এখন খুবই সহজ হয়ে
কক্সবাজারের কলাতলী। হোটেল অ্যালবাট্রসে উঠি আমরা ৫৪ জনের এক বিশাল বাহিনী। প্রথম দিনটি কাটল পাহাড়ের ঢাল বেয়ে উঠে-নেমে, বালুময় সৈকতে পা ডুবিয়ে হেঁটে আর গোসলের ছলে সাগর জলে দুরন্তপনায় মেতে।
মিনি সুইজারল্যান্ড খ্যাত সিলেটের নীলাদ্রি লেকে আমাদের ভ্রমণ যাত্রা শুরু হয় রাত সাড়ে ১১টার দিকে। যাত্রাপথে বন্ধুরা মিলে অনেক আড্ডা ও আলোচনা হয়। এই ভ্রমণে সঙ্গী ছিলেন, তারিকুল ইসলাম, নাজমুল,
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের জেলা পটুয়াখালীর একটি উপশহর, নৈসর্গিক দৃশ্যের অবারিত ক্ষেত্র কুয়াকাটা। রাজধানী ঢাকা থেকে যাতায়াতের সুব্যবস্থা রয়েছে। পদ্মা সেতু দিয়ে সড়কপথে ও নৌ-পথে আপনি উপভোগ করতে পারেন এই ভ্রমণানন্দ। তবে
ঘুরে এলাম মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ। উপজেলার খাসিয়া পল্লী, নাম কালেনিপুন্জী। রাস্তা পেরিয়ে নিভৃত জঙ্গলে এই খাসিয়া পল্লী, যেখানে পঁচানব্বইটি খাসিয়া পরিবারের বসবাস । আমাদের ঢাকার অনেক এলাকার মত সদর দরজা রয়েছে
বিভিন্ন জাতি ও জাতিসত্তার সমন্বয়ে আমাদের বাংলাদেশ। সুতরাং, প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা উৎসব ও পালাপার্বণ। আবার জাতিভেদে রয়েছে একই উৎসবের ভিন্ন নাম ও উদযাপনের তরিকা। যেমন- বাঙালির যা পহেলা বৈশাখ, চাকমাদের
বৃষ্টির পাহাড়টা একটু অন্য রকম। নিঃশব্দের পাহাড় ঢেকে যায় সাদা মেঘের আবরণে। বৃষ্টি শেষে নীল পাহাড়। বারিধারায় ঝরনা ছুটে চলে চঞ্চল বেগে। কচি পাতায় জমে থাকে বৃষ্টির বড় বড় ফোঁটা।
কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের পর ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে পারকি সৈকত। চট্টগ্রাম শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে আনোয়ারা উপজেলায় অবস্থিত এ সৈকত ১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ। স্থানীয়রা সৈকতের চেয়ে