চারিদিকে সারি সারি পাহাড়, নীল আকাশের ফাঁকে ফাঁকে সাদা তুলোর মত মেঘ। অতিকায় সব পাহাড়ের ফাঁক গলে নিশ্চিন্তে বয়ে যাচ্ছে কাঁচের মতো স্বচ্ছ পানির হ্রদ। পাহাড়ি সবুজ আভায় সমতল থেকে
দ্য গ্রেট ডেজার্ট নামে পরিচিত আফ্রিকার সাহারা মরুভূমি (Sahara Desert) পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মরুভূমি। প্রায় ৯৪ লক্ষ বর্গকিমি’র এই বিশাল মরুভূমি আফ্রিকার অনেকটা জুড়েই অবস্থিত। এর বাহিরে মিশর, মরক্কো, আকজেরিয়া,
প্রায় দেড়শো বছর ধরে আমেরিকার সাম্য ও মুক্তির প্রতিক হিসেবে দাড়িয়ে রয়েছে আমেরকিার স্টাচু অব লিবার্টি। আমেরিকার স্বাধীনতার ১০০ বছর উপলক্ষে ফ্রান্সের জনগনের পক্ষ থেকে ভাষ্কর্যটি আমেরিকার জনগনকে উপহার হিসেবে
হাজার হাজার বছর ধরে মিশরের পিরামিড ছিল মানুষের তৈরী সবচেয়ে বড় স্থাপনা। সকল ধরনের আধুনিক সুবিধা ব্যবহার করেও বর্তমান যুগে এই ধরনের স্থাপনা নির্মান এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। পৃথিবীর সপ্ত আশ্চর্যের
চীনের মহাপ্রাচীর, মানুষ্যতৈরী একমাত্র স্থাপত্য যা মহাশূন্য থেকে দেখা যায়। এটা নিয়ে দ্বিমত থাকলেও এটা যে চীনের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্থাপত্য তা নিয়ে দ্বিমত নেই। লক্ষ লক্ষ দাস, শ্রমিকদের কঠোর পরিশ্রম
তাজমহলকে বলা হয় ‘ভালবাসা ও অনুরাগ’ এর প্রতীক। মুঘল সম্রাট শাহজাহান তার প্রিয়তমা স্ত্রী মমতাজের প্রতি অকৃত্তিম ভালবাসার নিদর্শন স্বরূপ নির্মাণ করেন তাজমহল। ২০,০০০ দক্ষ কারিগর ১৬৩১ খ্রিঃ হতে ১৬৪৮
নায়াগ্রা নদীটি প্রায় ১২০০ বছর পুরনো হলেও আরো অনেক আগে প্রায় ১৮০০ বছর পূর্বে ওন্টারিওর দক্ষিণে প্রায় ২ থেকে ৩ কিলোমিটার বরফে ঢাকা ছিলো। সমস্ত এলাক জুড়ে বরফ এমন ভাবে
ইতালির রোমকে বলা হয় চির শান্তির নগরী। ভাবলে অবাক হতে হয়, এ নগরীতেই রয়েছে গ্ল্যাডিয়েটরদের যুদ্ধ আর রোমান সাম্রাজ্যে টিকে থাকার লড়াইয়ের প্রতীক, রক্তাক্ত লড়াইয়ের মঞ্চ কলোসিয়াম। কলোসিয়াম প্রাচীন স্থাপত্যশিল্পের এক
মের নিদর্শন তাজমহল। মুঘম সম্রাট শাহজাহান তার স্ত্রী মমতাজের প্রতি ভালবাসা স্মারক হিসাবে এই স্তম্ভটি নির্মাণ করেছিলেন। সাদা মার্বেলের এই স্থাপত্যটি দিনের বেলায় সূর্যের আলোয় জ্বলজ্বল করে জ্বলতে থাকে। কিন্তু
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অবস্থিত আকাশচুম্বি অট্টালিকা পেট্রোনাস টাওয়ার। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত এটিই ছিল বিশে^র সবচেয়ে উচুভবন। ভবনটি মালয়েশিয়ার একমাত্র প্রতীক হয়ে উঠেছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ ইসলামিক স্থাপত্য