আমাদের পৃথিবী কতটা প্রাচীন, তা ঠিকভাবে বলা কঠিন। পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছে, তার মধ্যকার সভ্যতা তৈরি হয়েছে। তবে কোন কিছুই রাতারাতি হয় নি। অনেক সভ্যতা যেমন গড়ে উঠেছে, ঠিক তেমনি অনেক
যাদের হাতে ওড়ানোর মতো যথেষ্ট অর্থ আছে তাদের কাছে নায়াগ্রা ফলস কানাডার শীর্ষস্থানীয় পর্যটন স্পট। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কোম্পানি কাসাগো এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, কানাডার সীমান্তবর্তী শহরটি দেশের সর্ববৃহৎ পর্যটক ফাঁদ। বৈশি^ক পর্যায়ে
ইউরোপীয় বণিকেরা যখন থেকে ভারত, আফ্রিকা এবং ল্যাটিন আমেরিকাতে অবতরণ করেছে তখন থেকে তারা আমাদের শোষণ করেছে। এই শোষণের পাশাপাশি তাদের দ্বারা কিছু কিছু সুন্দর প্রাকৃতিক জিনিসও আবিষ্কার হয়েছে। যদিও
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অবস্থিত আকাশচুম্বি অট্টালিকা পেট্রোনাস টাওয়ার। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত এটিই ছিল বিশে^র সবচেয়ে উচুভবন। ভবনটি মালয়েশিয়ার একমাত্র প্রতীক হয়ে উঠেছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ ইসলামিক স্থাপত্য
ইউনেসকো তাকে ‘ওয়র্ল্ড হেরিটেজ সাইট’-এর তকমা দিয়েছে। এই স্থানটির নাম হল স্টোন ফরেস্ট বা শিলিন। কুনমিং হল অন্যতম গেটওয়ে অফ চায়না। সেই প্রবেশদ্বার দিয়ে যদি দক্ষিণ চিনে প্রবেশ করে যায়
আমাজন রেইনফরেস্ট কিংবা আমাজনে জঙ্গল শুধু পৃথিবীর বৃহত্তম বনাঞ্চলই নয়; জীববৈচিত্রের ঘনত্বের বিচারেও শীর্ষ অবস্থানে আছে এই বনাঞ্চল। প্রায় সাড়ে ৫ কোটি বছরের পুরনো এই জঙ্গলের মাঝ দিয়েই বয়ে গেছে
ড্রাগনের দেশ চীনের ঐতিহ্যবাহী একটি স্থানের নাম মহাপ্রাচীর। ইংরেজিতে যা ‘গ্রেট ওয়াল’ নামে পরিচিত। মূলত বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে সুরক্ষার মানসে গড়ে তোলা হয় এই প্রাচীর। বিশেষ করে খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দী
সময়টা ১৯০৩, নির্মাণাধীন পানামা খালে বৃষ্টিস্নাত একদিন। যে দেশে বছরে ৮০ শতাংশ সময় বৃষ্টি হয়, সেখানে এমন ভেজা পাথুরে পাহাড়ে কাজ করতে গিয়ে একজন শ্রমিক হঠাৎ পা পিছলে মৃত্যুদুয়ারে হাজির
ভারতে ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্য নিদর্শন সংখ্যা প্রায় ৩৯টি। এরমাঝে প্রাকৃতিক নিদর্শন ৮টি। সাংস্কৃতিক নিদর্শন ৩০টি এবং মিশ্র ১টি। এখানে বিখ্যাত কিছু নিদর্শনের পরিচিতি দেয়া হল। তাজমহল, আগ্রা নিজ স্ত্রী
সমুদ্রপুষ্ঠ থেকে ১১ হাজার ফুট উপরে পেরুর এই শহরটি বৈচিত্রে, স্থাপত্যে ও নিঃসর্গের মাধুর্যে দক্ষিন গোলার্ধের অন্যতম আকর্ষনীয় স্থানের মধ্যে নিজের জায়গা করে নিয়েছে। প্লাজাটির ভিতরে একটি সুবিন্যস্ত বাগান আছে।