মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অবস্থিত আকাশচুম্বি অট্টালিকা পেট্রোনাস টাওয়ার। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত এটিই ছিল বিশে^র সবচেয়ে উচুভবন। ভবনটি মালয়েশিয়ার একমাত্র প্রতীক হয়ে উঠেছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ ইসলামিক স্থাপত্য
পৃথিবীতে মানব সভ্যতার বিকাশ ঘটেছিল প্রায় 10 হাজার বছর আগে। আর মানুষের বিজ্ঞানচেতনা জেগে ছিল আদিম যুগে আগুন আবিষ্কারের মাধ্যমে। সভ্যতার সাথে সাথেই মানুষের বিজ্ঞান ভাবনার বিকাশ ঘটে। পাহাড়ের গুহায়
দ্য গ্রেট ডেজার্ট নামে পরিচিত আফ্রিকার সাহারা মরুভূমি (Sahara Desert) পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মরুভূমি। প্রায় ৯৪ লক্ষ বর্গকিমি’র এই বিশাল মরুভূমি আফ্রিকার অনেকটা জুড়েই অবস্থিত। এর বাহিরে মিশর, মরক্কো, আকজেরিয়া,
চীনের মহাপ্রাচীর, মানুষ্যতৈরী একমাত্র স্থাপত্য যা মহাশূন্য থেকে দেখা যায়। এটা নিয়ে দ্বিমত থাকলেও এটা যে চীনের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্থাপত্য তা নিয়ে দ্বিমত নেই। লক্ষ লক্ষ দাস, শ্রমিকদের কঠোর পরিশ্রম
আমাজন রেইনফরেস্ট কিংবা আমাজনে জঙ্গল শুধু পৃথিবীর বৃহত্তম বনাঞ্চলই নয়; জীববৈচিত্রের ঘনত্বের বিচারেও শীর্ষ অবস্থানে আছে এই বনাঞ্চল। প্রায় সাড়ে ৫ কোটি বছরের পুরনো এই জঙ্গলের মাঝ দিয়েই বয়ে গেছে
গোল্ডেন ব্রীজ এবং সানফ্রানসিসকো একে অপরকে জড়িয়ে আছে। উনিশ শতকের দিকে সানফ্রানসিসকোতে সোনার বিপ্লব ঘটে এবং টাকার আশায় মানুষ ভীর জমায় শহরটিতে। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে শহর এবং শহরের লোকজন।
সভ্যতার এক উর্বরভূমি বলা চলে চীনকে। সেই অনাদিকাল থেকেই চীন তার নিজের ভেতর উকিয়ে রেখেছে অনন্য সব কীর্তি। বর্তমান বিশ্বে অন্যতম পরাশক্তির এই দেশ ইতিহাস-ঐতিহ্যে বেশ সমৃদ্ধ। চীনাদের ইতিহাস অনেক
সিডনি বন্দরের বেনেলং পয়েন্টে এর অবস্থান। এটি দেখতে সাধারণত নৌকার পাল আকৃতির ন্যায়। বর্তমান সময়ে বিশ্বের কোটি কোটি পর্যটকদের আকর্ষণের মূল কেন্দ্রবিন্দু হয়েছে এই সিডনি অপেরা হাউজ। আর এই অপেরা হাউজটি
ভারতে ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্য নিদর্শন সংখ্যা প্রায় ৩৯টি। এরমাঝে প্রাকৃতিক নিদর্শন ৮টি। সাংস্কৃতিক নিদর্শন ৩০টি এবং মিশ্র ১টি। এখানে বিখ্যাত কিছু নিদর্শনের পরিচিতি দেয়া হল। তাজমহল, আগ্রা নিজ স্ত্রী
বিশাল প্রচীর বিশিষ্ট পৃথিবীর সপ্তাশ্চার্য চীনের ‘গ্রেট ওয়াল’ (মহাপ্রচীর)। পাহাড় ও সবুজ প্রকৃতির মাঝে পাথর ও মাটির তৈরি বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ ও সুউচ্চ প্রচীর। চাঁদ থেকেও নাকি দেখা মেলে এর