1. [email protected] : চলো যাই : cholojaai.net
বিশ্বের প্রথম ভাসমান শহর
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ০৭:১২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সস্তায় বিদেশ ভ্রমণ: স্বপ্নকে সত্যি করার বিজ্ঞানসম্মত গাইড ব্রিটেনে ভিসা বদল, বাংলাদেশিদের জন্য কী পরিবর্তন ক্রিপটিক গর্ভাবস্থা – যখন নিজেই জানেন না আপনি গর্ভবতী পর্যটন ভিসায় বিদেশ গিয়ে কাজ করলে কী কী শাস্তি হতে পারে স্পা থেকে সিনেপ্লেক্স , যা যা আছে বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল বিমানবন্দরে তিন বছরে পাঁচ লাখ কর্মী নেবে ইটালি, সুযোগ পেতে পারেন বাংলাদেশিরাও চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ইইউতে অভিবাসী কমেছে ২০ ভাগ, শীর্ষে বাংলাদেশিরা মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশ ভারতের এই গ্রামে মেয়েদেরকে কাপড় ছাড়াই থাকতে হয়

বিশ্বের প্রথম ভাসমান শহর

  • আপডেট সময় শনিবার, ৪ মে, ২০২৪

সমুদ্র মানেই যতদূর চোখ যায়; ততদূর নীল জল। তবে বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় এখন সমুদ্রে শুধু নীল জল দেখা যাবে না; মাঝ সমুদ্রে দেখা যাবে অত্যাধুনিক শহর।

সেই অত্যাধুনিক শহর ফ্রেঞ্চ পলিনেশিয়ায়। যেখানে অন্য সব শহরের মত মানুষ বসবাস করবে, থাকবে শহরের নিজস্ব সরকার। কিন্তু অবাক করা ব্যাপার হল- মাঝসমুদ্রের এই শহরটি হবে ভাসমান। আর এটাই হবে বিশ্বের প্রথম ভাসমান শহর।

floating

ফ্রেঞ্চ পলিনেশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরের একাধিক দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। দেশটির সরকার ও সান ফ্রান্সিসকো’র সিস্টিডিং ইনস্টিটিউটের যৌথ উদ্যোগেই দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের শান্ত নীল জলের মধ্যেই তৈরি হতে যাচ্ছে বিশ্বের প্রথম ভাসমান শহর।

শহটির নাম রাখা হয়েছে ‘ফ্লোটিং সিটি’। শহরটি দেখতে হবে অনেকটা তারামাছের মতো। এছাড়া এই শহরের চতুর্ভুজ এবং পঞ্চভুজ বিশিষ্ট একাধিক গঠনও থাকবে। যেগুলো ৫০ মিটার লম্বা এবং ৫০ মিটার উঁচু। সিস্টিডিং ইনস্টিটিউটের প্রযুক্তিবিদ পিটার থেলের নকশায় গড়ে তোলা হচ্ছে এই শহর।

floating

ধারণা করা হচ্ছে, ১৬ কোটি ৭০ লক্ষ মার্কিন ডলার খরচ হতে পারে এই ভাসমান শহর নির্মাণে। এছাড়া প্রথম দিকে এই শহরে থাকতে পারবেন প্রায় ২৫০-৩০০ জন। পরে বাড়ানো হবে শহরের ধারণ-ক্ষমতা। পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০৫০ সালের মধ্যে প্রায় ৬৮ কোটি মানুষ থাকতে পারবেন এই ‘ফ্লোটিং সিটি’তে।

floating

আগামী দু’বছরের মধ্যেই শুরু হবে শহরটির নির্মাণ কাজ। নীল নকশা প্রস্তুত। যা তৈরিতেই সময় লেগেছে পাঁচ বছর। ২০২০ সালের মধ্যেই এই শহরের প্রাথমিক কাজ শেষ হওয়ার কথা।

অন্যদিকে নতুন এই শহর সম্পূর্ণভাবে তৈরি হওয়ার ফ্রেঞ্চ রিপাবলিকের অধীনে থাকবে না বলে জানিয়েছেন দেশটির সরকার। শহরটির জন্য তৈরি করা হবে নিজস্ব সরকার। ছোট ছোট এলাকার দায়িত্বে থাকবে একাধিক প্রশাসন। শুধু তাই নয়, ইচ্ছা হলে বাসিন্দারা নিজেদের পছন্দমতো সরকারের এলাকাতে গিয়ে বসবাস করতে পারবেন।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Developed By ThemesBazar.Com