পৃথিবীর ২২তম ধনী রাষ্ট্র, ৪০-৫০ বছর আগেও যেটি ছিল অনুন্নত তৃতীয় বিশ্বের একটি দেশ। ১৯৬৫ সালে স্বাধীনতাপ্রাপ্ত সেই অগোছালো দেশটি আজ বিশ্ববাসীর এক দারুণ আকর্ষণের নাম। বলছিলাম বর্তমান বিশ্বের অন্যতম
মাল্টা ইউরোপের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। মাল্টার সরকারি নাম রিপাবলিক অব মাল্টা। পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম দ্বীপের একটি এই মাল্টা। মাল্টা একটি ছোট দেশ কিন্তু অসাধারন সুন্দর একটি দেশ। দেশটি মেডিটেরিয়ান সাগরে অবস্থিত।
চারদিকে সমুদ্রের নীল বিস্তার, স্বচ্ছ জলের তলে প্রবালকে ঘিরে রঙিন মাছেদের সংসার আর দিগন্ত জোড়া নীল আকাশ। এমনি নয়নাভিরাম সৌন্দর্যের আধার- হাজার দ্বীপের দেশ মালদ্বীপ। ছোট্ট এই দ্বীপ দেশের সবচেয়ে
ইতিহাসের পাতা ওলটপালট করলে যে শহরটি নাম সবচেয়ে মনে দাগ কাটে আমার, সেটাঅবশ্যই বার্লিন। সেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বীজ এই শহরেই রোপণ করা হয়েছিল ১৯৪২-এ এবং এই শহরকে দু’ভাগে দ্বিখন্ডিত হতে
দক্ষিণ আমেরিকার দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী পারানা বয়ে বলেছে ব্রাজিল, প্যারাগুয়ে ও আর্জেন্টিনার ওপর দিয়ে। নদীটির দৈর্ঘ্য ৪ হাজার ৮৮০ কিলোমিটার। আর এতটা দীর্ঘ নদীর ভেতর লুকিয়ে থাকা সম্ভব অজানা অনেক
এ শহর একদিকে যেমন ঐতিহ্যবাহী আর ইতিহাসঋদ্ধ, তেমনই মনেপ্রাণে সংস্কৃতিবান। ভিয়েনার অন্দরে কয়েকটা দিন কাটিয়ে আসার সুযোগ তাই হাতছাড়া করার জো নেই সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের নিদর্শন অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের
পৃথিবীর ভাসমান শহরের তালিকার শীর্ষে যে শহরের নাম উঠে আসে সেটি হলো ভেনিস। নান্দনিক সৌন্দর্যের ঐতিহাসিক এক নগরী হলো ভেনিস। ইতালির এ শহরটির মতো নান্দনিক শহর পৃথিবীতে খুব কমই আছে।
দৃষ্টিনন্দন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি পর্যটন বান্ধব পরিবেশের জন্য থাইল্যান্ড এশিয়ার মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র। থাইল্যান্ডের অসংখ্য দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে পর্যটকদের সবেচেয়ে বেশি মুগ্ধ করে পাতায়া সমুদ্র সৈকত। এই সৈকতের সাদা নরম
দুবাই বিলাসবহুল ও অদ্ভূত জীবনযাপনের জন্য বিখ্যাত এক শহর। অথচ এক সময় ছিল ধুধু মরুভূমি ও জেলেপল্লি। দুবাই কোনো দেশ না। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সবচেয়ে বড়ো এবং জনবহুল শহর হচ্ছে
অস্ট্রেলিয়া এবং ভৌগোলিক অঞ্চল ওশেনিয়ার মধ্যে সবচেয়ে জনবহুল শহর সিডনির ব্যাপারে। তবে স্পেশাল ব্যাপারটা হলো যারা মাছ খেতে ভালোবাসেন তাদের জন্য। বিশ্বের তৃতীয় সব থেকে বড় মাছ বাজার রয়েছে সিডনিতে।