ফিলিস্তিনের গাজা থেকে দুই মাইল উত্তরে কিবুটস এলাকা। এখানে ১৯৩০’র দশকে পোল্যান্ড থেকে আসা ইহুদীরা কৃষি খামার গড়ে তুলেছিল। ইহুদিদের পাশেই ছিল ফিলিস্তিনী আরবদের বসবাস। সেখানে আরবদের কৃষি খামার ছিল।
পরিষ্কার নীল ও সবুজ নির্মল পরিবেশের এই দেশকে সমুদ্রের রানী বলা হয়। মালদ্বীপ দক্ষিণ এশিয়ার পর্যটন সমৃদ্ধ ছোট সুন্দর সামুদ্রিক দেশ মালদ্বীপে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ ভ্রমণ প্রিয় মানুষ এসে থাকে
দুই হাজার চৌদ্দ সালের এক জরিপে এসেছিল, পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী দেশের নাম ফিজি। এত ছোট এক দ্বীপরাষ্ট্র। কিন্তু বেশ ধনী ওই দেশ। জনপ্রতি জিডিপি দশ হাজার ডলার। ফিজিয়ান ডলারের মানও
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশ কোনটি জানেন কি? অনেকেই হয়তো বলবেন দুবাইয়ের নাম। কিন্তু এবার অর্থাৎ ২০২৩ সালে বিশ্বের ধনী দেশের তালিকায় সবার উপরে আছে অন্য একটি দেশ। সেটি হচ্ছে আয়ারল্যান্ড।
মালদ্বীপের সৌন্দর্যের কথা মনে হলেই নীল জলের ঢেউ আছড়ে পড়ে নয়ন সাগরে। অপরূপ সৌন্দর্য আসলে কত অপরূপ তা মালদ্বীপের নীল জলের স্পর্শ না পেলে বোঝাই যাবে না। জলের সৌন্দর্য কত
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
পানামার সরকারী নাম “রিপাবলিক অফ পানামা”। এটি উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের সংযোগকারী মধ্য আমেরিকার একেবারে দক্ষিণাংশের একটি দেশ। দেশটির পশ্চিমে কোস্টারিকা, দক্ষিণ-পূর্বে কলম্বিয়া, উত্তরে ক্যারিবীয় সাগর ও দক্ষিণে প্রশান্ত মহাসাগর
তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট একটি দেশে আমার জন্ম। নিজের দেশটি ছাড়া চোখ মেলে এই দুনিয়াটা যদি না দেখি তাহলে কিছুই হয়ত জানা হবে না, অনেক কিছুই শেখা হবে না। যতদিন বেঁচে
পৃথিবীর অন্যতম নয়নাভিরাম ও অপরূপ সৌন্দর্যের দেশ মালদ্বীপ। বিধাতা যেন দুই হাত ভরে প্রকৃতির রূপে সাজিয়েছেন দেশটিকে। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি, স্বর্গের দ্বীপ, প্রকৃতির কন্যা যেন সৌন্দর্যের রানী। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে
প্রাকৃতিক সম্পদ আর সৌন্দর্যে ভরপুর মালদ্বীপ হলো অসংখ্য দ্বীপের দেশ। ছোট ছোট প্রায় ১ হাজার ২০০ দ্বীপের একটি হলো মালদ্বীপের রাজধানী মালে। ৬ দশমিক ৮ বর্গকিলোমিটারের জনবহুল শহর মালের আশপাশের