ইন্দোনেশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি বৃহত্তম দেশ, যা বিশ্বের অন্যতম বিস্ময়কর এবং বৈচিত্র্যময় জাতি হিসেবে পরিচিত। এই দেশটি ১৭,০০০টিরও বেশি দ্বীপ নিয়ে গঠিত এবং তার মধ্যে ৬,০০০টিরও বেশি দ্বীপ বসবাসযোগ্য। ইন্দোনেশিয়া
তৃতীয় বিশ্বের ছোট্ট একটি দেশে আমার জন্ম। নিজের দেশটি ছাড়া চোখ মেলে এই দুনিয়াটা যদি না দেখি তাহলে কিছুই হয়ত জানা হবে না, অনেক কিছুই শেখা হবে না। যতদিন বেঁচে
এস্তোনিয়া (Estonia), উত্তর ইউরোপের একটি ছোটো, তবে অত্যন্ত উন্নত দেশ, যার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, আধুনিক প্রযুক্তি ও সংস্কৃতির সমন্বয়ে এটি বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছে। এস্তোনিয়া বাল্টিক সাগরের পশ্চিম তীরে অবস্থিত এবং
দ্বীপটির মূল আকর্ষণ এর অনন্য ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর বাড়িঘর আর ব্রেথটেকিং ক্যালডেরা। এখানকার বাড়িঘরগুলো প্রকৃতপক্ষে পোসকাফো (গুহাঘর) ধরণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই এই ধরণের গুহাঘর নির্মাণ করে এখানকার
আয়ারল্যান্ড, যা ‘গ্রিন আইল্যান্ড’ নামে পরিচিত, উত্তর-পশ্চিম ইউরোপের একটি সুন্দর দ্বীপ রাষ্ট্র। এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য না হলেও, আয়ারল্যান্ডের অর্থনীতি, সংস্কৃতি, এবং ইতিহাস বিশ্বব্যাপী উল্লেখযোগ্য স্থান অধিকার করে। আয়ারল্যান্ড দুটি
বিকেল হলেই এক মায়াবী আলো ছড়িয়ে পড়ে সোনালি বালুর সৈকতে। সামনে নীল ভারত মহাসাগর। দূরে দূরে কালো পাহাড়। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরও বেশ কিছুক্ষণ আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে থাকে রঙের আঁচড়।
ভ্রমণের জন্য নিরাপদ ১৫টি দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে ‘বার্কশায়ার হ্যাথওয়ে ট্রাভেল প্রোটেকশন’। এতে এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে জাপান। তবে যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ইতালির মতো ভ্রমণবান্ধব দেশগুলোর নাম নেই
বাহামাস (The Bahamas) একটি প্রশান্ত মহাসাগরের ছোট্ট, তবে অত্যন্ত সুন্দর দ্বীপপুঞ্জ, যা পশ্চিম ভারত মহাসাগরের উত্তর-পূর্ব কোণে অবস্থিত। এটি মোট ৭০০টি দ্বীপ ও ২,৪০০টি প্রবালদ্বীপ নিয়ে গঠিত। বাহামাসের ঐতিহাসিক ও
অবসর সময়ে কোন স্থান ভ্রমণের কথা যদি বলতেই হয় তবে সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে প্রথম দিকে মনে পড়বে থাইল্যাণ্ডের কথা। ছবির মত এই দেশটি যেন নানান রকম নিসর্গ আর সমুদ্র আদরে
ভ্রমণে গেলে সেখানকার দর্শনীয় স্থানে আমরা সবাই যাই। সেখানকার স্থানীয় খাবার খাই। কিন্তু কখনও কি বাজার ঘুরে দেখেছেন? কোথাও বেড়াতে গেলে সেখানকার বাজারে গেলে আপনি অন্যরকম এক অনুভূতি পেতে