সমাজসংস্কার ও নগরায়ণের নেপথ্যে মূল চালিকা শক্তি হলো উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গি ও প্রায়োগিক জ্ঞান। এ দক্ষতার বলে যেকোনো জাতি তাদের ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে পারে। তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত জাপান। যুদ্ধাহত
সভ্যতা বিনির্মাণ ও সমাজ সংস্কারে উদ্ভাবনশীলতা এবং উৎপাদনমুখী গবেষণা একটি দেশের সামগ্রিক উন্নতির চাবিকাঠি। আর এই উদ্ভাবন এবং গবেষণার প্রাণকেন্দ্র হলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো। স্বভাবতই উচ্চশিক্ষার অবস্থান সর্বদা মেধার পক্ষে থাকে।
অস্ট্রেলিয়ার ডেকিন বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ফুল-ফ্রি স্কলারশিপে স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যায়নের সুযোগ দিচ্ছে।“ এইচডিআর স্কলারশিপ-রিসার্চ ট্রেনিং প্রোগ্রাম স্কলারশিপ (আরটিপি) এবং ডেকিন ইউনিভার্সিটি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ স্কলারশিপ (ডিইউপিআর)” এর আওতায়
বিদেশী ছাত্ররা যখন আমেরিকায় পড়াশুনার জন্য আসে, তখন তারা নানা ধরণের সমস্যার সম্মুখীন হয়। বিশেষ করে, ভাষাগত, শিক্ষার পদ্ধতি, ব্যক্তিগত অভ্যাস, এবং সাংস্কৃতিক পার্থক্যের কারণে তারা কিছু নির্দিষ্ট চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন
সাশ্রয়ী অথচ উন্নত মানের শিক্ষায় শুধু ইউরোপই নয়; এগিয়ে রয়েছে এশিয়ার দেশগুলোও। পৃথিবীর বৃহত্তম এ মহাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও স্থান করে নিয়েছে বিশ্বের প্রথম সারির বিদ্যাপীঠগুলোর তালিকায়। এগুলোর মধ্যে সর্বাপেক্ষা এগিয়ে চীনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।
বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশ কাতার। দেশটি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে নানান ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। কাতারের হামাদ বিন খলিফা বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়া স্কলারশিপ তেমনই একটি। স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে স্কলারশিপ দিচ্ছে
ইউরোপে ছোট একটি দেশ স্লোভেনিয়া। আয়তনে দেশটি যেমন খুব বেশি বড় নয়, ঠিক তেমনি দেশটির সংখ্যাও খুব বেশি নয়। ব্রাউন বিয়ার, বিভিন্ন ধরনের সুউচ্চ পর্বতমালা বিশেষ করে আল্পস পর্বতমালা ও
বিদেশে পড়াশোনার জন্য শিক্ষার্থীর পছন্দের তালিকায় শীর্ষে থাকে ইউরোপ বিভিন্ন দেশ। কেন না ইউরোপের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনার জন্য দেশগুলোর সরকার এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সরকারি অর্থায়নে বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ প্রদান
শুধুমাত্র বাংলাদেশী শিক্ষার্থীই নয়,পৃথিবীর প্রায় সকল দেশের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য প্রথম পছন্দ হচ্ছে কানাডা। শিক্ষার মান, স্কলারশিপ প্রাপ্তি, বাৎসরিক টিউশন ফি, আবাসন সুবিধা, শিক্ষার্থীদের আয়ের পথ এবং শিক্ষাজীবন শেষে স্থায়ীভাবে
পূর্ব এশিয়ার দেশ তাইওয়ান। বিশ্বজুড়ে যেখানে শিক্ষাব্যবস্থা বেশ ব্যয়বহুল সেখানে স্বল্প মূল্যে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা প্রদান করে দেশটি। তাইওয়ানের অর্থনৈতিক উন্নয়ন , উচ্চ পরীক্ষার ফলাফল এবং উচ্চ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের হার