ইউরোপের অনেক দেশে আছে যেখানে আইএলটিএস ছাড়া আসা যায় কিন্তু তার জন্য আপনার একাডেমিক রেজাল্ট ভালো হতে হবে। ধরুন আপনি ইউরোপে এপ্লাই করলেন কিন্তু IELTS ছাড়া, সেক্ষেত্রে আপনার নিজের জন্য ঝুঁকি থেকে যাবে, আর আপনি যদি আইএলটিএস সম্পন্ন করে ইউরোপে আসতে পারেন তাহলে পরে আপনার সে ক্ষেত্রে কোন ঝুঁকি থাকবেনা, কারণ,
ইউরোপের প্রত্যেকটা ইউনিভার্সিটিতেই আপনার টিউশন ফ্রি ভিসা হবার আগেই পাঠিয়ে দিতে হয় এখন আপনি এত টাকা টিউশন ফি পাঠিয়ে দেওয়ার পরে আপনি কেন ঝুঁকি নিবেন? এজন্য আমি সবসময় বলে থাকে আইএলটিএস করে আসার জন্য।
উচ্চশিক্ষার জন্য দক্ষিন এশিয়ার ছাত্রছাত্রীদের অন্যতম বাঁধা হল ইংরেজী ভাষার দক্ষতা প্রমানের সার্টিফিকেট( IELTS, TOFEL, PTE, ESOL) সবাই কম বেশি যে প্রশ্নটা করে থাকেন – আমার আইএলটিএস কার নেই বা ব্যান্ড স্কোর আশানুরূপ না তাহলে আমি কি ইউরোপ আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা নিতে পারবো ?? বা কাদের বিদেশে পড়তে আইএলটিএস বাধ্যতামূলেক না ?
উ: ইংরেজী ভাষার দক্ষতার সার্টিফিকেট মূলত ২ জিনিসের উপর ব্যাস করে সেট করে থাকে. সেটা যদি ইউনিভার্সিটির রিকয়ারমেন্টে থাকে, ২য় ইমিগ্রেশন বিভাগের রিকয়ারমেন্টে থাকে.
অনেক দেশের ক্ষেত্রে ২ টাই একসাথে থাকে.ধরনে ভর্তির জন্য ইউনিভার্সিটি IELTS requirements বাধ্যতামূলেক করে দিয়েছে, সেখানে আপনি আইইএলটিএস ছাড়া আবেদনের কোন সুযোগ নেই. যদি তারা মনে করে আপনার ভর্তির জন্য আইইএলটিএস লাগবে না তাহলে সেটা ছাড়াই ভর্তি হতে পারবেন.
এখন IELTS Mandatory থাকার পরও আপনার জন্য লাগবে না যদি আপনি আপনার বিগত ১২ বছরের শিক্ষা কার্যক্রম ইংরেজি করে থাকেন আর প্রমান দিতে পারেন.আপনি ইউরোপের কেন দেশ, ইউএস, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিন আফ্রিকা সহ
মাতৃভাষা যেসব দেশের ইংরেজী সেদেশের স্কুল/কলেজ শেষ করে থাকেন কিংবা ঐ সব দেশ থেকে মিনিমাম ২ বছরের কেন ডিগ্রী নিয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে Extra কোন ইংরেজী ভাষা দক্ষতার সনদ দেখাতে হবে না যেটা ইউনিভার্সিটি সেট করে দিয়েছে।