রূপময়ী বাংলার প্রকৃতি । এই রূপে মুগ্ধ হয়ে কবি জীবনানন্দ দাশ লিখেছেন “বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না আর ।” সুজলা সুফলা বাংলার বাইরে গেলে
বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। এদেশের ঋতু বৈচিত্র বড়ই মনোহর। প্রতিটি ঋতু তার আপন বৈশিষ্ট্যে সমুজ্জ্বল। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ হেমন্ত, শীত ও বসন্তের আগমন মানুষ টের পায় প্রত্যেক ঋতুর সাধারণ কিছু বৈশিষ্ট্যের
বাংলাদেশের গ্রামীন জনপদে আপনি গ্রামীন সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন। গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনযাপন তাদের অনাবিল মুখের হাসি আপনাকে মুগ্ধ করবে। তাইতো বিদেশী পর্যটকদের একমাত্র আকর্ষন গ্রাম এবং গ্রামীন জনপদ। তাদের
নরসিংদীর রায়পুরার খলিলাবাদ বিলে প্রতি বছরের মতো এবারও ঐতিহ্যবাহী পলো বাওয়া উৎসব করেছে মাছ শিকারিরা। বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) দুপুরে এই উৎসবে যোগ দেয় দেশের বিভিন্ন জেলার দুই হাজারেরও বেশি মাছ
দু’চোখ যেদিকে যায় মাঠজুড়ে শুধুই সাদা আর সাদার সমারোহ। দূর থেকে দেখলে মনে হবে মাঠের পর মাঠ সাদা চাদর বিছিয়ে রাখা হয়েছে। আসলে এগুলো পিয়াজ বীজের কদম। যেটি এখানকার কৃষকদের
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
বাংলাদেশ ইতিহাস ঐতিহ্যর দেশ। এদিক থেকে বেশ সমৃদ্ধশালী। দেশের বিভিন্ন জেলা আমাদের সংস্কৃতিকে করেছে আলোকিত। বাংলাদেশের কোন জেলা খাবার, কৃষ্টি, পোশাক ও স্থানের ইত্যাদির কারণে বিখ্যাত। আমাদের ৮টি বিভাগের মধ্যে
বাংলাদেশের গ্রামীন জনপদে আপনি গ্রামীন সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন। গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনযাপন তাদের অনাবিল মুখের হাসি আপনাকে মুগ্ধ করবে। তাইতো বিদেশী পর্যটকদের একমাত্র আকর্ষন গ্রাম এবং গ্রামীন জনপদ। তাদের
দক্ষিণ বঙ্গের অন্যতম জনপ্রিয় মেলা পীর মেছের শাহের মেলা। প্রতি বছর ফাল্গুন মাসের পঞ্চম চাঁদের দিনে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার চাঁদপাই ইউনিয়নের দক্ষিণ চাঁদপাইয়ে পীর মেছের শাহের মাজারে এ মেলা অনুষ্ঠিত