‘আদিবাসী’ শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হচ্ছে- একটি অঞ্চলে সুপ্রাচীন অতীত থেকে বাস করছে এমন জনগোষ্ঠী। ক্ষুদ্র জাতি-উপজাতি হলেই ‘আদিবাসী’ বা আদি-বাসিন্দা হবে তেমন কোনো কথা নয়। বাংলাদেশের বৃহত্তর পরিমণ্ডলে ‘আদিবাসী’ বা
‘ওরে গৃহবাসী, খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল’—বেলা যত গড়ায়, শহর থেকে গ্রামে সবাই মেতে ওঠেন রঙিন খেলায়। রঙের খেলায় উৎসাহী না হলেও অন্যকে রং খেলতে দেখে আনন্দ পায় না
সৃষ্টিকর্তা যেন তার অপরূপ মহিমায় সৃষ্টি করেছেন রূপসী বাংলাদেশ। বাংলার রূপ আমি দেখিয়াছি কবির ভাষায়, তাইতো বাংলার সব কিছুতেই ‘খুজে পাই’ বাংলার মানুষের মনপ্রাণ। আমাদের জীবনজীবিকা তাইতো বাংলার মাটির সাথে
প্রায় ২০০ বছরের আদি বটবৃক্ষের নিচে সারিবদ্ধভাবে বিভিন্ন ফল-ফলাদির ঝুড়ি নিয়ে পূঁজা অর্চনার জন্য দাড়িয়ে থাকেন নববধূ থেকে শুরু করে দু’তিন সন্তানের জননীরা। তাদের সাথে টুকটুকে রঙ্গিন ফুলেল সাজে দাড়িয়ে
বাংলাদেশের গ্রামীন জনপদে আপনি গ্রামীন সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন। গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনযাপন তাদের অনাবিল মুখের হাসি আপনাকে মুগ্ধ করবে। তাইতো বিদেশী পর্যটকদের একমাত্র আকর্ষন গ্রাম এবং গ্রামীন জনপদ। তাদের
নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে নতুন বছরকে বরণ করছেন পাহাড়ের জনগোষ্ঠী। নানা আয়োজনে নতুন বছরকে বরণ এবং পুরাতন বছরকে বিদায় জানাচ্ছেন তারা। নতুন পোশাক পরে সেজেগুজে নতুন বছরকে বরণ করছেন তারা।
ভোর বেলায় বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হলো বোমা। মূহুর্তেই ঝড়ে গেলো সাতটি প্রাণ। আহত কয়েকজনকে নেয়া হলো ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও তিন প্রাণ নিস্তব্ধ হয়ে গেলো। পিতা-মাতা, স্বজনদের
আজ পহেলা বৈশাখ। স্বাগত বাংলা নববর্ষ ১৪৩০। বাংলা বর্ষপঞ্জিতে যোগ হলো নতুন বছর। জীর্ণ পুরাতন সবকিছু ভেসে যাক, ‘মুছে যাক গ্লানি’ এভাবে বিদায়ী সূর্যের কাছে এ আহ্বান জানায় বাঙালি। পয়লা বৈশাখ
রূপময়ী বাংলার প্রকৃতি । এই রূপে মুগ্ধ হয়ে কবি জীবনানন্দ দাশ লিখেছেন “বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না আর ।” সুজলা সুফলা বাংলার বাইরে গেলে
মহাসমারোহে রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদের পানিতে ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে পাহাড়ের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীদের সবচেয়ে বড় সামাজিক অনুষ্ঠান বৈসাবির মূল আনুষ্ঠানিকতা। হ্রদের স্বচ্ছ নীল জলে বাহারি ফুল জানান দিচ্ছে শুরু হলো