রূপময়ী বাংলার প্রকৃতি । এই রূপে মুগ্ধ হয়ে কবি জীবনানন্দ দাশ লিখেছেন “বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না আর ।” সুজলা সুফলা বাংলার বাইরে গেলে
ধর্মীয় সম্পৃতির দেশ বাংলাদেশ। এখানে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খৃষ্টান যে যার ধর্ম পালন করে তার মতো করে। সব ধর্মের ধর্মীয় উৎসব পালিত হয় আড়ম্বনা এবং ভাব গাম্ভির্যের সাথে। মুসলমানদের ধর্মীয়
হিন্দুদের একটি উৎসব দোলযাত্রা। দোলযাত্রার সাথে আরেকটি বিষয় বিশেষভাবে জড়িত; আর তা হলো হোলি উৎসব। এই উৎসবকে বসন্ত উৎসবও বলা হয়। প্রচলিত বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ফাগুন মাসের ১৪তম রাতের পরের
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
উপজাতিরা এক উৎসব প্রিয় জাতি। জন্মের পর থেকেই ধর্মীয়, সামাজিক এবং ঋতু ভেদে বিভিন্ন উৎসব আনন্দে মেতে উঠেন তারা। উৎসব মুখর জীবন যাপন করে সারাজীবন। নিজ নিজ ধর্ম অনুসারে তাদের
করোনায় অচলাবস্থার মধ্যে সারাদেশের মানুষ অর্থনীতির কি হবে ভেবে অস্থির। এমন দুর্দিনে আমার বন্ধুটির কথা মনে এল। তবে আর ফোন করে খোঁজখবর করা হয়ে ওঠেনি। অনেক দিন পর আমার গাঁয়ের
সৃষ্টিকর্তা যেন তার অপরূপ মহিমায় সৃষ্টি করেছেন রূপসী বাংলাদেশ। বাংলার রূপ আমি দেখিয়াছি কবির ভাষায়, তাইতো বাংলার সব কিছুতেই ‘খুজে পাই’ বাংলার মানুষের মনপ্রাণ। আমাদের জীবনজীবিকা তাইতো বাংলার মাটির সাথে
আইএলও সনদ অনুযায়ী, যাদের ভিন্ন সংস্কৃতি ও রীতি- নীতি রয়েছে, জীবিকার ধরণ ভিন্ন, ভিন্ন আইন দ্বারা সামাজিক জীবন পরিচালিত হয় তারাই আদিবাসী। আদিবাসীদের বসতি রয়েছে বাংলাদেশেও। প্রায় ৪৫ ধরণের আদিবাসী
খাল বিল আর নদী পদ্মা, মেঘনা, যমুনা নিয়ে বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। নদী এদেশের অর্থনীতিতে একটি বিশেষ ভ‚মিকা পালন করে। তাইতো এদেশের জনগণের জীবন জীবিকা নদীকে ঘিরে । নৌকা গ্রাম
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।