পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়িদের ঐতিহ্যবাহী উৎসব হচ্ছে বৈসাবি উৎসব। যাকে বাংলায় চৈত্র সংক্রান্তি হিসেবে ধরা হয়। পুরনো বর্ষকে বিদায় এবং নববর্ষকে স্বাগত জানানোর মধ্য দিয়ে ঐতিহ্যবাহী এই বৈসাবি উৎসব পাহাড়ি জাতিসত্ত্বাসমূহের
নববর্ষ। বাঙালি জাতীয়তাবাদের অন্যতম বিশেষ এই দিনটিতে মানুষকে আজ ঘরবন্দি থাকতে হচ্ছে। বিশ্বজুড়ে চলমান মহামারী কেটে উঠুক বিশ্ববাসী, মানুষের মাঝে ফিরে আসুক শান্তি, স্বাচ্ছন্দ্য, স্বাধীনতা। খুব দ্রুত স্বাভাবিকতা ফিরে আসুক,
আমাদের সাহিত্যে বর্ষার কাব্যগত ঐতিহ্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। রবীন্দ্রসাহিত্যে বর্ষার স্থান বিশিষ্ট ও তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলার বর্ষার পূর্ণ রূপ রবীন্দ্রনাথ ফুটিয়ে তুলেছেন তার অজস্র গান ও কবিতায়। কালিদাসের ‘মেঘদূত’ বর্ষার কাব্য হিসেবে
বাংলাদেশের গ্রামীন জনপদে আপনি গ্রামীন সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন। গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনযাপন তাদের অনাবিল মুখের হাসি আপনাকে মুগ্ধ করবে। তাইতো বিদেশী পর্যটকদের একমাত্র আকর্ষন গ্রাম এবং গ্রামীন জনপদ। তাদের
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
প্রকৃতির অনিদ্যসুন্দর একটি ফুলের নাম কদম। কদম ফুলকে বলা হয় বর্ষার দূত। রূপসী তরুর অন্যতম রূপবতী হলো কদম ফুল। গাছে গাছে সবুজ পাতার ডালে শ্রাবণের এই ভরা মৌসুমে বিলুপ্ত প্রায়
খাল বিল আর নদী পদ্মা, মেঘনা, যমুনা নিয়ে বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। নদী এদেশের অর্থনীতিতে একটি বিশেষ ভ‚মিকা পালন করে। তাইতো এদেশের জনগণের জীবন জীবিকা নদীকে ঘিরে । নৌকা গ্রাম
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। এদেশের ঋতু বৈচিত্র বড়ই মনোহর। প্রতিটি ঋতু তার আপন বৈশিষ্ট্যে সমুজ্জ্বল। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ হেমন্ত, শীত ও বসন্তের আগমন মানুষ টের পায় প্রত্যেক ঋতুর সাধারণ কিছু বৈশিষ্ট্যের