বাংলাদেশের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর পরতে পরতে লুকিয়ে আছে নতুন রঙের ছটা। একটি স্বতন্ত্র জাতিসত্ত্বার যে সব বৈশিষ্ট্য রয়েছে, আদিবাসী জনগোষ্ঠীর তা রয়েছে। ভিন্ন জীবনধারা, বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি আর অনন্য শিল্পশৈলীর অফুরান মিশ্রণে
‘এসো হে বৈশাখ এসো এসো’ এই ধ্বনিতে আসি আসি করছে বাংলার নববর্ষ পহেলা বৈশাখ। প্রতিটি বাঙালির কাছে বৈশাখ যেন নিজস্ব সংস্কৃতির আবহে নবনব রূপে নিজেদের নবায়ন করে নেওয়া। পহেলা বৈশাখ
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
বাংলা নতুন বর্ষবরণ উৎসব উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলা অনুষদ থেকে বের হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। প্রায় তিন দশক পর এ নাম পরিবর্তন করতে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এবার পহেলা বৈশাখে উপলক্ষে
একটি দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাহিত্য, সংস্কৃতি, কৃষ্টি আর বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপস্থাপনের ক্ষেত্রে পর্যটন অপরিহার্য মাধ্যম। এই পর্যটনকে কেন্দ্র করে অর্থনীতির বিকাশ ঘটিয়ে ইতোমধ্যেই বিশ্বের অনেক দেশ প্রমাণ করেছে পর্যটন গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক শক্তি। বিশ্বের
বাঙালির সনাতন হিন্দুদের পার্বণের কোনো শেষ নেই। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি পার্বণ হচ্ছে দোল দোল পূর্ণিমা বা দোল উৎসব। দোলকে রঙের উৎসব বলা হয়, যা ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে উদ্যাপিত
নাটোর শহরের সৌন্দর্য বর্ধনে কালো পিচঢালা সড়কের আইল্যান্ডসহ বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিঁটিয়ে ১৬ প্রকারের বিভিন্ন রঙ-বেরঙের প্রায় ৮ হাজার ফুল গাছের চারা রোপণ করেছে পৌরসভা। এছাড়া সড়ক বিভাগ থেকেও সৌন্দর্য
‘ওরে গৃহবাসী, খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল’—বেলা যত গড়ায়, শহর থেকে গ্রামে সবাই মেতে ওঠেন রঙিন খেলায়। রঙের খেলায় উৎসাহী না হলেও অন্যকে রং খেলতে দেখে আনন্দ পায় না
প্রকৃতির অকৃত্রিম দানে নবরূপে সেজে উঠছে বসন্ত। আর প্রতিটি ঋতুর মতোই বসন্তের সঙ্গে নিবিড় যোগ শান্তিনিকেতনের। এখানে বসন্তের এক আলাদা অনুভূতি। সারি সারি গাছে নানা রঙের ফুলে জানান দেয় বসন্ত