বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
একদিকে গ্রাম, আরেক দিকে খাল। খালের উত্তর দিকে সবুজ ঝোপঝাড়ে ঘেরা বিল। হেমন্তের কুয়াশামাখা সকালে সিলেট-কোম্পানীগঞ্জ-ভোলাগঞ্জ মহাসড়কের কাটাখাল ব্রিজের ওপর থেকে ডান দিকে তাকালেই চোখে পড়ে বিলের পানিতে লাল শাপলার
প্রকৃতিতে এখন বসন্তকাল। রাস্তার ধারে, পথে-ঘাটে, বনে-বাদাড়ে অযত্ন-অবহেলায় জন্ম নিয়েছে একটি ফুল। যার নাম ভাঁটফুল। এই ফুলকে কেউ ভাঁটিফুল, ঘেটু ফুল বা বনজুঁই হিসেবে চেনেন। পথিকের বসন্তকে রঙিন এবং সুরভিত
বরিশালের সাতলা ও বাগধার খাল-বিলে ফোটে বিভিন্ন প্রজাতির শাপলা। এর মধ্যে নয়নাভিরাম মনোমুগ্ধকর লাল শাপলার প্রতি আকর্ষণ সবার চেয়ে বেশী। বর্ষা মৌসুমের শুরুতে এ ফুল ফোটা শুরু হয়ে প্রায় ছয়
বর্তমানে আধুনিকতার ভূত যেন ঘাড়ে চেপে বসেছে আমাদের। উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গিয়ে নিজেদের ঐতিহ্য সংস্কৃতি থেকেই দূরে সরে যাচ্ছি আমরা। পূর্বে নাকি বাংলা মায়ের গোলা ভরা ধান,
সৃষ্টিতে-কৃষ্টিতে অনন্য দ্বীপ মহেশখালী। সোনাদিয়া, মাতারবাড়ী-ধলঘাটা এই তিন উপদ্বীপ এবং স্বকীয় সংস্কৃতি নিয়ে পাহাড়ের সঙ্গে মিতালী করে জেগে আছে দ্বীপ মহেশখালী। ৩৮৮.৫০ বর্গকিলোমিটারে প্রায় ৫ লাখ মানুষের বসবাস মহেশখালীতে। বাংলাদেশের
আকাশে ভোরের সূর্যের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে লাল রঙে ছেয়ে যায় চারপাশ। প্রথমে দেখলে মনে হবে হাওরের বুকে বিস্তীর্ণ এলাকায় লালগালিচা বিছিয়ে রাখা হয়েছে। একপাশে ভারতের মেঘালয় পাহাড়, অন্যপাশে শাপলা
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি এই বাংলাদেশ। অপরূপা এ দেশের সবুজ বন-বনানী, সুবিশাল ম্যানগ্রোভ বনরাজি, নদনদী, শ্যামল পাহাড়, বিস্তীর্ণ সমুদসৈকত, প্রাচীন ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনসমূহ যুগ যুগ ধরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের
আসছে নতুন বছর। এই নতুন বছরকে ভিন্নভাবে বরণ করে নেয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর তরুণ-তরুণীরা। তেমনি একটি উৎসব হলো ‘বৈসাবি’। ‘বৈসাবি’ আসলেই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর তরুণ-তরুণীদের গানের সুর আর নাচের তালে তালে সবাই