প্রকৃতির পালাবদলে আজ এসেছে বসন্ত, সেই ফাগুনের মাতাল হাওয়ায় আজ উদ্দাম ভেসে যাবে প্রেম পিয়াসী তরুণ-তরুণী। ভালোবাসার রঙে রঙিন হবে তাদের হৃদয় কারণ আজ যে পহেলা ফালগুনে জোট বেঁধেছে ভালোবাসা
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
বরিশালের সাতলা ও বাগধার খাল-বিলে ফোটে বিভিন্ন প্রজাতির শাপলা। এর মধ্যে নয়নাভিরাম মনোমুগ্ধকর লাল শাপলার প্রতি আকর্ষণ সবার চেয়ে বেশী। বর্ষা মৌসুমের শুরুতে এ ফুল ফোটা শুরু হয়ে প্রায় ছয়
বান্দরবানে মারমা জনগোষ্ঠীর প্রধান সামাজিক উৎসব সাংগ্রাইয়ে জলকেলিতে মেতেছেন মারমা তরুণ-তরুণীরা। প্রচলিত আছে মৈত্রী পানিবর্ষণ বা জলকেলির মাধ্যমে মারমা জনগোষ্ঠীর তরুণ তরুণীরা ভাবের আদান প্রদান করে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। অতীতের
‘এসো হে বৈশাখ এসো এসো’ এই ধ্বনিতে আসি আসি করছে বাংলার নববর্ষ পহেলা বৈশাখ। প্রতিটি বাঙালির কাছে বৈশাখ যেন নিজস্ব সংস্কৃতির আবহে নবনব রূপে নিজেদের নবায়ন করে নেওয়া। পহেলা বৈশাখ
ক্ষণে ক্ষণে ডেকে চলছে বিজু পেক্কো (বিজু পাখি)। বন-পাহাড়ে ফুটেছে বিজু ফুল। পাখির কলতান আর রঙিন ফুলের সৌরভ—এতেই উৎসবের আনন্দধ্বনি ছড়িয়ে পড়েছে পাহাড়ে পাহাড়ে। এই জনপদে এখন চলছে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীগুলোর
পুরোনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নিতে ঢাকায় চাকমা জাতিগোষ্ঠীর বাসিন্দারা বিজু উৎসব করেছেন। বিজু মানে চাকমাদের ফুল উৎসব। চাকমারা বিশ্বাস করেন, এই ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে পুরোনো
দেশ এবং ভাষা, একে অপরের সঙ্গে গভীরভাবে গাঁথা, যেন দুই প্রাচীন রেশমি সুতো এক সুতায় বাঁধা। বাংলা ভাষা, এই মাটি, এই জনগণের অভ্যন্তরীণ আত্মা—এগুলো সবই একযোগে জড়িয়ে থাকে, যেখানে একে
আসছে নতুন বছর। এই নতুন বছরকে ভিন্নভাবে বরণ করে নেয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর তরুণ-তরুণীরা। তেমনি একটি উৎসব হলো ‘বৈসাবি’। ‘বৈসাবি’ আসলেই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর তরুণ-তরুণীদের গানের সুর আর নাচের তালে তালে সবাই
সমতলের আদিবাসী সম্প্রদায়ের অধিকার নিশ্চিতকরণসহ হারিয়ে যাওয়া ভাষা, শিল্প, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য রক্ষায় ঠাকুরগাঁওয়ে শেষ হয়েছে দু’দিনব্যাপী ন্যাশনাল কনভেনশন ও সাংস্কৃতিক উৎসব। আজ মঙ্গলবার আকচা ইউনিয়নে লোকায়ন পার্কে ইকো-সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট