তীব্র গরমে নাজেহাল জনজীবন। কোথায় গেলে দুদণ্ড শান্তি মিলবে, সেই খোঁজ করে চলেছেন সবাই। ফ্রিজের ঠান্ডা পানিতে গলা ভিজিয়ে আর এসির হাওয়া গায়ে লাগিয়ে খানিকটা স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে বটে, তবে
ভারতবর্ষের শাস্ত্রীয়, কথক, ভরতনাট্যম থেকে ভিন্ন আঙ্গিকের এই মনিপুরী রাসনৃত্য তার কোমলতা, আঙ্গিক, রুচিশীল ভঙ্গিমা ও সৌন্দর্য দিয়ে জয় করেছে সংস্কৃতজনের মন। এই নৃত্যকলার সার্বজনীন প্রসার ঘটে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ।ছয়টি ঋতুর বৈচিত্রময় প্রভাব সর্বত্রই পরিলক্ষিত। গ্রীষ্মকালের আসল রূপটি দেখতে হলে আপনাকে আসতে হবে বাংলাদেশে। নদীর স্বচ্ছ পানিতে প্রান ভরে গোসল, মজা করে গ্রীষ্মকালিন ফল খেতে বা ফলের
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
‘আদিবাসী’ শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হচ্ছে- একটি অঞ্চলে সুপ্রাচীন অতীত থেকে বাস করছে এমন জনগোষ্ঠী। ক্ষুদ্র জাতি-উপজাতি হলেই ‘আদিবাসী’ বা আদি-বাসিন্দা হবে তেমন কোনো কথা নয়। বাংলাদেশের বৃহত্তর পরিমণ্ডলে ‘আদিবাসী’ বা
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
প্রধান চারটি ধর্মের মানুষ বসবাস করে আমদের প্রিয় বাংলাদেশে। মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ আরো বিভিন্ন ধর্মের লোকের বসবাস রয়েছে। যদিও মুসলিম প্রধান দেশ এই দেশে সব ধর্মের মানুষজন শান্তিতে বসবাস
‘মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা/ তাপসনিশ্বাসবায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে/বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক’। রমনার বটমূলে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের এ গানের মাধ্যমে শুরু হয় দিনটি।
বাঙালির সনাতন হিন্দুদের পার্বণের কোনো শেষ নেই। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি পার্বণ হচ্ছে দোল দোল পূর্ণিমা বা দোল উৎসব। দোলকে রঙের উৎসব বলা হয়, যা ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে উদ্যাপিত