বাংলাদেশের গ্রামীন জনপদে আপনি গ্রামীন সংস্কৃতির স্বাদ পাবেন। গ্রামের মানুষের সহজ সরল জীবনযাপন, তাদের অনাবিল মুখের হাসি আপনাকে মুগ্ধ করবে। তাইতো বিদেশী পর্যটকদের একমাত্র আকর্ষন গ্রাম এবং গ্রামীন জনপদ। তাদের
ভারতবর্ষের শাস্ত্রীয়, কথক, ভরতনাট্যম থেকে ভিন্ন আঙ্গিকের এই মনিপুরী রাসনৃত্য তার কোমলতা, আঙ্গিক, রুচিশীল ভঙ্গিমা ও সৌন্দর্য দিয়ে জয় করেছে সংস্কৃতজনের মন। এই নৃত্যকলার সার্বজনীন প্রসার ঘটে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে নতুন বছরকে বরণ করছেন পাহাড়ের জনগোষ্ঠী। নানা আয়োজনে নতুন বছরকে বরণ এবং পুরাতন বছরকে বিদায় জানাচ্ছেন তারা। নতুন পোশাক পরে সেজেগুজে নতুন বছরকে বরণ করছেন তারা।
আমাদের সাহিত্যে বর্ষার কাব্যগত ঐতিহ্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। রবীন্দ্রসাহিত্যে বর্ষার স্থান বিশিষ্ট ও তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলার বর্ষার পূর্ণ রূপ রবীন্দ্রনাথ ফুটিয়ে তুলেছেন তার অজস্র গান ও কবিতায়। কালিদাসের ‘মেঘদূত’ বর্ষার কাব্য হিসেবে
‘আদিবাসী’ শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হচ্ছে- একটি অঞ্চলে সুপ্রাচীন অতীত থেকে বাস করছে এমন জনগোষ্ঠী। ক্ষুদ্র জাতি-উপজাতি হলেই ‘আদিবাসী’ বা আদি-বাসিন্দা হবে তেমন কোনো কথা নয়। বাংলাদেশের বৃহত্তর পরিমণ্ডলে ‘আদিবাসী’ বা
গ্রীষ্মের তীব্র তাপপ্রবাহে যখন চারপাশের প্রকৃতি শুষ্ক ও ক্লান্ত, তখন কৃষ্ণচূড়া ফুল তার সৌন্দর্য দিয়ে জনজীবনে নতুন প্রাণ সঞ্চার করছে। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের নিকটবর্তী চন্দ্রিমা উদ্যানে দেখা মিলল এমনি দৃশ্য।
নতুন বছর। এই নতুন বছরকে ভিন্নভাবে বরণ করে নেয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর তরুণ-তরুণীরা। তেমনি একটি উৎসব হলো ‘বৈসাবি’। ‘বৈসাবি’ আসলেই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর তরুণ-তরুণীদের গানের সুর আর নাচের তালে তালে সবাই মিশে
আইএলও সনদ অনুযায়ী, যাদের ভিন্ন সংস্কৃতি ও রীতি- নীতি রয়েছে, জীবিকার ধরণ ভিন্ন, ভিন্ন আইন দ্বারা সামাজিক জীবন পরিচালিত হয় তারাই আদিবাসী। আদিবাসীদের বসতি রয়েছে বাংলাদেশেও। প্রায় ৪৫ ধরণের আদিবাসী
সৃষ্টিকর্তা যেন তার অপরূপ মহিমায় সৃষ্টি করেছেন রূপসী বাংলাদেশ। বাংলার রূপ আমি দেখিয়াছি কবির ভাষায়, তাইতো বাংলার সব কিছুতেই ‘খুজে পাই’ বাংলার মানুষের মনপ্রাণ। আমাদের জীবনজীবিকা তাইতো বাংলার মাটির সাথে
হিন্দুদের একটি উৎসব দোলযাত্রা। দোলযাত্রার সাথে আরেকটি বিষয় বিশেষভাবে জড়িত; আর তা হলো হোলি উৎসব। এই উৎসবকে বসন্ত উৎসবও বলা হয়। প্রচলিত বাংলা পঞ্জিকা অনুসারে ফাগুন মাসের ১৪তম রাতের পরের