1. [email protected] : চলো যাই : cholojaai.net
বাংলাদেশ থেকে পর্তুগালে পড়াশোনা
রবিবার, ০১ জুন ২০২৫, ০৫:৪৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ইউএস-বাংলার আকর্ষণীয় অফার ‘টিকিটে হোটেল ফ্রি’ মালদ্বীপ, থাইল্যান্ড, কলকাতা ও কক্সবাজার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ কর্মী নেবে জাপান ভুয়া কাগজপত্রে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার চেষ্টায় ধরা বিমানের কেবিন ক্রু শিশুদের কথা মাথায় রেখে খোলা জায়গায় ধূমপান নিষিদ্ধ করছে ফ্রান্স স্টুডেন্ট ভিসার স্থগিতাদেশ বেশি দিন স্থায়ী হবে না : মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রে বার্থ ট্যুরিজম বন্ধ হচ্ছে কক্সবাজারের আকাশে রোমাঞ্চকর প্যারাসেইলিং বিয়ের টোপ দিয়ে পাকিস্তান আর বাংলাদেশের মহিলাদের যৌন ব্যবসায় নামাচ্ছেন চিনা পুরুষেরা যুক্তরাষ্ট্রে পুরো স্কলারশিপ পেয়েও ভিসা আবেদন নিয়ে অনিশ্চয়তায় স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর বিমানে চালু হচ্ছে ‘স্ট্যান্ডিং অনলি’ আসন, কমবে খরচ

বাংলাদেশ থেকে পর্তুগালে পড়াশোনা

  • আপডেট সময় সোমবার, ৫ মে, ২০২৫
১. কোর্স ও বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন:
প্রথমে ঠিক করুন কোন বিষয়ে পড়াশোনা করতে চান। পর্তুগালে অনেক নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় আছে, যেমন:
• University of Porto
• University of Lisbon
• University of Coimbra
• NOVA University Lisbon
এছাড়াও অনেক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।
২. ভর্তি যোগ্যতা (Eligibility):
• উচ্চ মাধ্যমিক (HSC) বা সমমানের সনদ
• ব্যাচেলর কোর্সের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক পাশ
• মাস্টার্সের জন্য ব্যাচেলর ডিগ্রি লাগবে
• কিছু কোর্সে ইংরেজিতে পড়াশোনা হয়, সেক্ষেত্রে IELTS বা TOEFL স্কোর লাগতে পারে। সাধারনত IELTS ৬.০ বা তার বেশি স্কোর চাওয়া হয়।
• কিছু কোর্স পর্তুগীজ ভাষায় হয়, সেক্ষেত্রে পর্তুগীজ ভাষার সার্টিফিকেট লাগতে পারে (A2/B1 Level)।
৩. আবেদন প্রক্রিয়া (Application Process):
• বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে হবে।
• প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করতে হবে: পাসপোর্ট, শিক্ষা সনদ, মার্কশিট, ভাষার সার্টিফিকেট (যদি চাওয়া হয়)।
• কিছু ক্ষেত্রে SOP (Statement of Purpose) ও রেফারেন্স লেটারও জমা দিতে হয়।
৪. টিউশন ফি এবং খরচ:
• পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বছরে আনুমানিক ২০০০-৪০০০ ইউরো টিউশন ফি।
• প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ফি তুলনামূলক বেশি, ৫০০০-৮০০০ ইউরো পর্যন্ত হতে পারে।
• মাসে থাকার ও খাবারের খরচ প্রায় ৪০০-৭০০ ইউরো মতো হয় (লোকেশন অনুযায়ী কমবেশি হতে পারে)।
৫. ভিসা আবেদন (Student Visa):
পড়াশোনার জন্য National Visa (D Type) নিতে হয়।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসঃ
• বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটার
• ভিসা আবেদন ফর্ম
• বৈধ পাসপোর্ট
• ফাইনান্সিয়াল সাপোর্ট ডকুমেন্ট (ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
• হেলথ ইন্স্যুরেন্স
• হোস্টেল বুকিং বা থাকার প্রমাণপত্র
• পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট (PCC)
৬. ভিসা ইন্টারভিউ:
ইন্টারভিউতে সাধারনত পড়াশোনার প্ল্যান, পর্তুগালে কেন যাচ্ছেন, ফাইনান্সিয়াল সাপোর্ট আছে কিনা – এসব প্রশ্ন করা হয়। আত্মবিশ্বাসের সাথে উত্তর দিতে হবে।
৭. পর্তুগালে গিয়ে:
• বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
• SEF (Serviço de Estrangeiros e Fronteiras) এ গিয়ে Residence Permit-এর জন্য আবেদন করতে হবে।
৮. কাজের সুযোগ (Work Opportunities):
• স্টুডেন্ট ভিসা থাকলে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা পার্ট-টাইম কাজ করা যায়।
• ছুটির সময় ফুল-টাইম কাজ করা যায়।
• পড়াশোনা শেষ করে Post Study Work Permit এর সুবিধা পাওয়া যায় (বিশেষ করে মাস্টার্স বা উচ্চতর পড়াশোনার পর)।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Developed By ThemesBazar.Com