বিগত ৫০ বছরে বাংলাদেশের যাতায়াত ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নত হয়েছে। সড়ক, নদী ও আকাশ পথে বাংলাদেশের বিভিন্ন গন্তব্যে এখন আরামদায়ক যাতায়াত ব্যবস্থা চালু হয়েছে। বাংলাদেশ বিমানের পাশাপাশি বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত হচ্ছে ২টি এয়ারলাইন। বিমান, নভো এবং ইউ এস বাংলা অত্যন্ত সুনামের সাথে দেশে বিদেশে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। যাত্রী সেবার মান এখন আন্তর্জাতিক মানের। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স দেশের সবকটি এয়ারপোর্টসহ বিশে^র ২২টি দেশে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
বাংলাদশে বর্তমানে ৪টি আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট এবং ১২টি ডমেষ্টিক এয়ারপোর্ট রয়েছে। অচিরেই আরো নতুন ৩টি এয়ারপোর্ট নির্মানে পরিকল্পনা করেছে।
রেলওয়ের যাতায়াত ব্যবস্থাও উন্নতমানের। সমস্ত ট্যুরিষ্ট স্পট এবং প্রধান প্রধান শহরগুলোতে রেল যোগাযোগ আছে। বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। নদীপথে আপনি দক্ষিনাঞ্চলের সব জায়গায় যেতে পারবেন।
নৌকা এদেশের একটি জনপ্রিয় বাহন। সাধারনত নৌকা গ্রামাঞ্চলে বেশি ব্যবহৃত হয়। নৌকা ভ্রমন এবং নৌকাবাইচ গ্রামবাংলার একমাত্র ঐতিহ্য। বিদেশি পর্যটকদের কাছে তাইতো গ্রামবাংলা এত প্রিয়।
এছাড়া স্টিমারে ঢাকা-বরিশাল-খুলনা ভ্রমনে আপনাকে গ্রাম বাংলার অপরূপ দৃশ্য দেখার সুযোগ করে দেবে।
আরামদায়ক ট্যুরিষ্ট সিপে সুন্দরবন, কুয়াকাটা বা সেন্টমার্টিন ভ্রমনের অভিজ্ঞতা আপনাদের অনেকেরই আছে। তাইতো দেশি-বিদেশী পর্যটকরা শীতকালে এই সমস্ত জায়গায় ভিড় করে থাকে।
চট্টগ্রাম এবং মোংলা বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর। অদূর ভবিষ্যতে পায়রা সমুদ্রবন্দর বিশ^ বানিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
রাজধানী ঢাকার সাথে সব গুরুত্বপূর্ণ শহরে আরামদায়ক শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাস সার্ভিস আছে।
শহরের সবচেয়ে সাশ্রয়ী যাতায়াত ব্যবস্থা হচ্ছে রিকসা। এছাড়া বাস, ট্যাক্সি, সিএনজি সর্বত্র পাওয়া যায়।শহরের সবচেয়ে সাশ্রয়ী যাতায়াত ব্যবস্থা হচ্ছে রিকসা। এছাড়া বাস, ট্যাক্সি, সিএনজি সর্বত্র পাওয়া যায়।শহরের সবচেয়ে সাশ্রয়ী যাতায়াত ব্যবস্থা হচ্ছে রিকসা। এছাড়া বাস, ট্যাক্সি, সিএনজি সর্বত্র পাওয়া যায়।