Subclass 457 ভিসা
আপনি আপনার গ্র্যাজুয়েশনের বা শিক্ষার উপর নির্ভর করে Subclass 457 এর অধীনে আবেদন করেও আপনার স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন। এ ক্যাটাগরিতে Engineer, IT, accommodation and food services, Science and technologyসহ আরো অনেক পেশায় স্বল্প সময়ে অস্ট্রেলিয়ায় সপরিবারে বসবাস ও কাজ করার অনুমতি পাওয়া যায়।
এই প্রোগ্রামটির উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলো হলো- Job/ Without Job(Subclass 186), ৪ বছর কাজ করার সুযোগ, কমপক্ষে ৫ আই.ই.এল.টি.এস স্কোর, নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা গ্র্যাজুয়েশন, সপরিবারে অভিবাসনের সুযোগ, পরিবারের সদস্যদেরও কাজ ও পড়াশুনার সুযোগ, স্বল্প সময়ে প্রসেস সুবিধা ও আগে এলে আগে পাবেন পদ্ধতি অনুসরণ।
Australia Skilled Migration visa
এ ক্যাটাগরিতে সব শ্রেণির Engineer, IT Professional, Accountant, Auditor, Architect, Dentist, Pharmacist, Therapist, Radiologist, Nurse, Sonographer, Pathologist, Electrician, Carpenter, Cook, Plumber, Welder, Surveyor, Fitter ইত্যাদি পেশার লোকজন তাদের স্ব স্ব ক্ষেত্রে যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন করতে পারবেন।
এই প্রোগ্রামে আবেদন করার নুন্যতম যোগ্যতা হলো-
বয়স সীমা: Australia Skilled Migration visa প্রোগ্রামে আবেদনে ক্ষেত্রে প্রার্থীর বয়স অবশ্যই ৫৫ বছরের নিচে হতে হবে। প্রথমে আপনাকে Expression of Interest (EOI) submit করতে হবে- invitation এলে main application lodge করতে হবে।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অনার্স/মাস্টার্স ডিগ্রি
কাজের অভিজ্ঞতা: প্রথমে মনে রাখতে হবে, Australia এর বাইরের যে কোনো ডিগ্রিকে Australia-র সমমানের করার জন্য প্রার্থীকে ওই একই ফিল্ডে minimum 5 years (ক্ষেত্র বিশেষে তিন বছর) কাজের অভিজ্ঞতা প্রয়োজন।
ইংরেজি জ্ঞান: প্রার্থীকে অবশ্যই IELTS (General অথবা Academic version) এর প্রতিটি module-এ আলাদা আলাদা করে ৬.০+ স্কোর করতে হবে। কোনো প্রার্থী যদি প্রতিটি module-এ আলাদা আলাদা করে ৭.০+ স্কোর করতে পারেন, সেক্ষেত্রে তিনি আবেদনের সঙ্গে আরো ১০ পয়েন্ট পাবেন।
Business Migration/Entrepreneur Program
এ প্রোগ্রামের আওতায় রয়েছে- Subclass 188 Business & Innovation (Provinsional) Visa, Subclass 888 Business & Innovation (Permanent) Visa, Subclass 132 Business Talent Visa
অস্ট্রেলিয়ায় মাইগ্রেশনের একটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো- Permanent Residency ভিসা নিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে আপনার সন্তানরা প্রতি মাসে সোশ্যাল বেনিফিট পাওয়া শুরু করবে। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো পরিবারের সবার জন্য বিনা খরচায় স্বাস্থ্যসেবা। এমন সুযোগ যুক্তরাষ্ট্রেও নেই।
তাই আর দেরি নয়, যোগ্যতা থাকলে এখনই আবেদন করে হয়ে যান অস্ট্রেলিয়ার স্থায়ী নাগরিক।
বাংলাদেশে দক্ষতা, সততা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে সফল অভিবাসন আইনজীবী হিসেবে কাজ করছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন আইন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ (রাজু)। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড মাইগ্রেশন কনসালট্যান্ট লিমিটেডের কর্ণধারও তিনি। তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে অস্ট্রেলিয়ায় অভিবাসন সম্পর্কে তিনি বলেন, আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত, এমনকি শ্রীলংকা থেকেও প্রতি বছর বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে অনেক মানুষের মাইগ্রেশন হচ্ছে। আর প্রতি বছর আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে প্রচুর গ্র্যাজুয়েট হচ্ছে। কিন্তু অধিক যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও কেবল IELTS পরীক্ষা ভীতির কারণে বাংলাদেশিরা অস্ট্রেলিয়া যেতে পারছে না।
উন্নত দেশে বসবাসে আগ্রহী তরুণদের উদ্দেশ্যে ড. রাজু বলেন, নিজের যোগ্যতার প্রতি সুবিচার করুন, নিজের ওপর আস্থা রাখুন। সঠিক সময়ে সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করলে অস্ট্রেলিয়া মোটেও দূরের স্বপ্ন নয়।
অস্ট্রেলিয়ায় অভিবাসন বিষয়ে আরো তথ্য জানতে ড. শেখ সালাহউদ্দিন আহমেদ রাজুর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। পূর্ণাঙ্গ জীবনবৃত্তান্ত পাঠাতে পারেন [email protected] মেইল ঠিকানায়। যোগাযোগ করতে পারেন হোয়াটসঅ্যাপ অথবা ভাইবারে +60143300639 নম্বরে। ভিজিট করতে পারেন www.wwbmc.com. ওয়েবসাইটে।
ঢাকার উত্তরায় ৭ নম্বর সেক্টরের ৫১ সোনারগাঁও জনপথের খান টাওয়ারে ওয়ার্ল্ডওয়াইড মাইগ্রেশন লিমিটেডের অফিসেও খোঁজ নিতে পারেন। ফোনে প্রাথমিক তথ্যর জন্য কথা বলতে পারেন ০১৯৬৬০৪১৫৫৫ বা ০১৯৯৩৮৪৩৩৪০ নাম্বারে।