পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে দ্রুত সময়ে ও নিরাপদের যাতায়াত করার জন্য সবথেকে উপযোগী বাহন হল বিমান। দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে বিমানের যাত্রী সংখ্যা৷ এয়ারপোর্ট কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল (এসিআই) এর রিপোর্ট অনুযায়ী,
বিশ্বজুড়েই এখন জনপ্রিয় রুফটপ বা ছাদ রেস্তোরাঁ। প্রতিযোগিতার বাজারে যত উঁচু ভবনে রেস্তোরাঁ হবে, লোক সমাগমও হবে তত বেশি। তাইতো দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে উঁচু ভবনে উদ্বোধন করা হলো ভিন্নধর্মী এক
চাঁদে ঘুরতে যেতে চান? আর মহাকাশে যেতে হবে না, দুবাই গেলেই হবে। কারণ আরব অমিরশাহির এই শহরে তৈরি হতে চলেছে এমন একটি রিসর্ট, যা অবিকল চাঁদেরই মতো দেখতে। নাম রাখা
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেল তৈরি হচ্ছে দুবাইয়ে। হোটেলটির নাম রাখা হয়েছে সিইল। ৮২ তলাবিশিষ্ট এই হোটেলটির উচ্চতা হবে ৩৬৫ মিটার বা ১ হাজার ১৯৭ দশমিক ৫ ফুট। আগামী ২০২৪ সালের
দেশের বাইরে ঘোরার কথা এলে আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষের পরিকল্পনায় থাকে ভারতের বিভিন্ন জায়গা। হতে পারে সেটা রাজস্থানের মরুভূমি, হতে পারে কাশ্মীর কিংবা পাহাড়ঘেরা সিকিম। এছাড়া ঘুরতে পারেন আগ্রার মত
মালয়েশিয়ার জাতীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থা মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স। মালয়েশিয়া যেতে, মালয়েশিয়া থেকে অন্য কোথাও যেতে কিংবা মালয়েশিয়ার ভেতরে ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে ভালো এয়ারলাইন্স হচ্ছে মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স। মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স বিশ্বব্যাপী দৈনিক প্রায়
২৯ বছর আগে ১৯৯৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে যাত্রা শুরু করে জাপানের কানসাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। জাপানের ওসাকা, কিয়োটো এবং কোবের মতো ব্যস্ত শহর থেকে নিকটতম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এটি। ওসাকা স্টেশন থেকে
জাপানিজ খাবার খেতে ইচ্ছে হলে আর চিন্তার কিছু নেই। ঢাকাতেই জাপানি খাবার পাওয়া যাবে ‘সুশি তেই রেস্তোরাঁ’ টিতে। এখানে শুধুমাত্র জাপানিজ খাবারই পাওয়া যায়। শুধু খাবারেই নয়, জাপানের নিজস্বতার ছোঁয়া
শহরের দৈনন্দিন জীবন নিয়ে হাঁপিয়ে উঠছে মানুষ। ইট-পাথরের দালান আর জ্যামে থেমে থাকা গাড়ি-ঘোড়ার মধ্যেই আঁটকে গেছে শহুরে মানুষের জীবন। আবার শহরে থেকে থেকে নদীর মাঝে বয়ে চলা ঢেউ আর
ঢাকার প্রথম সারির তারকা হোটেলগুলোর একটি হচ্ছে রেডিসন হোটেল। ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশন সংলগ্ন এই হোটেল ভবনের স্থাপত্যশৈলী যে কারো দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। ঠিকানা ও অবস্থান ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে