দেশের বাইরে ঘোরার কথা এলে আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষের পরিকল্পনায় থাকে ভারতের বিভিন্ন জায়গা। হতে পারে সেটা রাজস্থানের মরুভূমি, হতে পারে কাশ্মীর কিংবা পাহাড়ঘেরা সিকিম। এছাড়া ঘুরতে পারেন আগ্রার মত
ভারতের অভ্যন্তরীণ যাত্রাপথে প্রিমিয়াম ইকোনমি সেবা প্রদানকারী প্রথম এয়ারলাইন ভিসতারা । ভিসতারা হিসাবে পরিচালিত হলেও এই বিমান সংস্থাটি মূলত টাটা এসআইএ এয়ারলাইন্স লিমিটেড। ২০১৫ সালের ৯ জানুয়ারি টাটা সন্স এবং
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার প্রত্যাশা ঢাকা ও কক্সবাজারের দুটি বিমানবন্দরের মাধ্যমে দেশটি ভবিষ্যতে এ অঞ্চলের এভিয়েশন হাবে পরিণত হবে।
সাগরকন্যা খ্যাত পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ছয় বছর আগে গড়ে উঠেছে ইলিশের পেটে রেস্টুরেন্ট। এক সময় ‘ইলিশ পার্ক অ্যান্ড ইকো রিসোর্টের’ এ রেস্টুরেন্টে প্রচুর কাস্টমার ও দর্শনার্থী ভিড় থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে
হাওর মানেই দিগন্তবিস্তৃত জলরাশি, নির্মল বাতাস, সাগরের মতো উত্তাল ঢেউ। সেই পানিতে হেলে পড়া নীল আকাশে সাদা মেঘের ওড়াউড়ি। কোথাও একখণ্ড সুবজ দ্বীপ, ডিঙি নৌকায় জেলেদের দাঁড়টানা। বর্ষায় অপরূপ রূপে
বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে
বাংলাদেশ থেকে নানা কারণেই মানুষ ভারত যেয়ে থাকেন। চিকিৎসা, ব্যবসা কিংবা ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদি এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণ। যারা একটু অবস্থাসম্পন্ন তারা প্লেনে যান। আবার কেউ কেউ খরচ বাঁচাতে বাসে
পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত তুরস্কের জাতীয় এয়ারলাইন্স বা ফ্ল্যাগ ক্যারিয়ার হল টার্কিশ এয়ারলাইন্স। এর সদর সপ্তর ইস্তানবুলের আতাতুর্ক বিমানবন্দরে অবস্থিত। টার্কিশ এয়ারলাইন্স এর মোট চারটি হাব রয়েছে। এগুলো তুরস্কের আঙ্কারা, আতাতুর্ক,
বিমানবন্দর ভ্রমণকারীদের প্রিয় জায়গা। এটা ভিন্ন ভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার প্রবেশদ্বার। বিমানবন্দরগুলো যাত্রীদের মসৃণ অভিজ্ঞতার জন্য অত্যাধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ করে। বিশ্বে বেশ কিছু অবিশ্বাস্য বিমানবন্দর রয়েছে, যেগুলো তাদের বাহ্যিক সৌন্দর্য, আয়তনে
দার্জিলিং বলতেই অনেকের কাছে কেভেন্টার্স, গ্লেনারিজ। স্মৃতিতে-সাহিত্যে-রোমান্সে-সংস্কৃতিতে কতভাবে যে ঘুরে ঘুরে এসেছে এই দুটি ক্যাফে, তার হিসাব নেই। এবার দার্জিলিংয়ের পাহাড়ে আসছে ‘ক্যাফে হাউস’, যেটিকে যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বী বলে মনে করা