শহুরে যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তি পেতে প্রতিনিয়ত ট্যুর এবং ট্রাভেল বিষয়ক যাবতীয় চাহিদা বাড়ছে। মানুষ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি আকৃষ্ট হচ্ছে সেসব জায়গার খাদ্য এবং জীবনযাপনের ধরন সম্পর্কে। ক্ষেত্র বিশেষে জায়গাভেদে
সীমানা পেরিয়ে – সেন্টমার্টিনের কোনাপাড়া নারিকেল পাড়ায় অবস্থিত রিসোর্টটি সাগর সংলগ্ন। বীচের ঠিক পাশ ঘেষেই গড়ে ওঠেছে এটি । ১৬০ শতক জমির ওপর গড়ে ওঠা এ রিসোর্টে নিশ্চিত করা হয়েছে
দুবাইয়ের জিফুরা হোটেল ২০১৮ সালে পৃথিবীর উচ্চতম হোটেল হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম লিখিয়েছিল। কিন্তু সেই বিশেষণ বেশিদিন ধরে রাখা যাচ্ছে না। কারণ অনেকেই জানেন। আবারো বলি, সেই
দেশের বাইরে ঘোরার কথা এলে আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষের পরিকল্পনায় থাকে ভারতের বিভিন্ন জায়গা। হতে পারে সেটা রাজস্থানের মরুভূমি, হতে পারে কাশ্মীর কিংবা পাহাড়ঘেরা সিকিম। এছাড়া ঘুরতে পারেন আগ্রার মত
ভারতের অভ্যন্তরীণ যাত্রাপথে প্রিমিয়াম ইকোনমি সেবা প্রদানকারী প্রথম এয়ারলাইন ভিসতারা । ভিসতারা হিসাবে পরিচালিত হলেও এই বিমান সংস্থাটি মূলত টাটা এসআইএ এয়ারলাইন্স লিমিটেড। ২০১৫ সালের ৯ জানুয়ারি টাটা সন্স এবং
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার প্রত্যাশা ঢাকা ও কক্সবাজারের দুটি বিমানবন্দরের মাধ্যমে দেশটি ভবিষ্যতে এ অঞ্চলের এভিয়েশন হাবে পরিণত হবে।
সাগরকন্যা খ্যাত পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ছয় বছর আগে গড়ে উঠেছে ইলিশের পেটে রেস্টুরেন্ট। এক সময় ‘ইলিশ পার্ক অ্যান্ড ইকো রিসোর্টের’ এ রেস্টুরেন্টে প্রচুর কাস্টমার ও দর্শনার্থী ভিড় থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে
হাওর মানেই দিগন্তবিস্তৃত জলরাশি, নির্মল বাতাস, সাগরের মতো উত্তাল ঢেউ। সেই পানিতে হেলে পড়া নীল আকাশে সাদা মেঘের ওড়াউড়ি। কোথাও একখণ্ড সুবজ দ্বীপ, ডিঙি নৌকায় জেলেদের দাঁড়টানা। বর্ষায় অপরূপ রূপে
বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে
বাংলাদেশ থেকে নানা কারণেই মানুষ ভারত যেয়ে থাকেন। চিকিৎসা, ব্যবসা কিংবা ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদি এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণ। যারা একটু অবস্থাসম্পন্ন তারা প্লেনে যান। আবার কেউ কেউ খরচ বাঁচাতে বাসে