বিচ’ কথাটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে যেন সমুদ্রের ঢেউয়ের গর্জন শুনতে পাচ্ছি। মনে পড়ে গেল উপচেপড়া ঢেউয়ে গা ভাসিয়ে দেয়া, ঠান্ডা বাতাসে পা ভিজিয়ে রাতে সমুদ্রের পাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা। অন্তহীন সমুদ্রের
ঢাকার বানিজ্যিক এবং ডিপ্লোম্যাটিক জোনে যে কয়টি আন্তর্জাতিকমানের আবাসিক হোটেল রয়েছে লেকশোর হোটেল তাদের মধ্যে একটি। এটি ১৯৯১ সালে যাত্রা শুরু করে। উষ্ণ আতিথেয়তা, নিরাপত্তা এবং চমত্কার, উপাদেয় রন্ধনপ্রণালী হোটেলটিকে
মেলবোর্ন ইয়ারা নদীর তীরে অবস্থিত, অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম আধুনিক শহর হল মেলবোর্ন। এই শহরটিকে দূর্দান্ত বললেও কিছু কম বলা হবে। শপিং থেকে শুরু করে শহরের সৌন্দর্য্য দেখতে দেখতে আরাম করা কিংবা
উত্তর কোরিয়ার একমাত্র বাণিজ্যিক বিমান সংস্থা এয়ার কোরিও (Air Koryo), যা সরকারের মালিকানাধীন এবং দেশের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের একমাত্র পরিবহন ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করে। বিমান সংস্থাটি বেশ কয়েকটি
উত্তর কোরিয়া একটি বিচ্ছিন্ন রাষ্ট্র হওয়ায় এর বিমানবন্দর ব্যবস্থাও অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক আলাদা। দেশটির বিমানবন্দর সংখ্যা সীমিত, এবং বেশিরভাগই সামরিক ও বেসামরিক ব্যবহারের জন্য দ্বৈতভাবে পরিচালিত হয়। তবে, পিয়ংইয়াং
“মেজবান” বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম এলাকার বহুমাত্রিক ঐতিহ্যবাহী একটি ভোজের অনুষ্ঠান। মেজবান শব্দটি এসেছে মূলত ফার্সি শব্দ থেকে। মেজবান অর্থ অতিথি আপ্যায়নকারী আর মেজবানি হচ্ছে আতিথেয়তা। চট্টগ্রামের স্থানীয় লোকেরা আঞ্চলিক ভাষায়
সুন্দরবন জঙ্গলের মধ্যে করমজলে সম্পূর্ণ প্রকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠেছে সুন্দরবন ইকো রিসোর্ট। এই ইকো রিসোর্টে ৫টি ডিলাক্স বাংলো আছে। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রকৃতির বাসবন ছন দিয়ে তৈরী আরামদায়ক বাংলো নদীর
ঢাকা রিজেন্সি হোটেল ও রিসোর্ট ঢাকার অন্যতম বিলাসবহুল ও আধুনিক সেবা প্রদানকারী হোটেল। ঢাকার কুর্মিটোলায় এয়ারপোর্ট রোডের নিকটে অবস্থিত এই হোটেলটি পর্যটক এবং ব্যবসায়ীদের জন্য একটি জনপ্রিয় পছন্দ। বিশেষ করে
দক্ষিণ কোরিয়া, আধুনিক প্রযুক্তি, অর্থনীতি এবং সংস্কৃতির জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত, সেই সঙ্গে এর এভিয়েশন শিল্পও অত্যন্ত উন্নত। দক্ষিণ কোরিয়ার এয়ারলাইনস বিশ্বমানের পরিষেবা, নিরাপত্তা, এবং প্রযুক্তির জন্য সুপরিচিত। কোরিয়ান এয়ার (Korean
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধান ও বৃহত্তম বিমানবন্দর ইনচন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (Incheon International Airport), যা বিশ্বের অন্যতম ব্যস্ত ও অত্যাধুনিক বিমানবন্দর হিসেবে পরিচিত। এটি সিউল শহরের কেন্দ্র থেকে প্রায় ৪৮ কিলোমিটার পশ্চিমে