বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর হচ্ছে ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট। ২০১৩ সালে ইস্তাম্বুল শহর থেকে ৩৫ কিমি দূরে ১৮৩০ একর জায়গার উপর এয়ারপোর্টটি তৈরী হয়েছে। টানা তিনবছর ৬ মাস বিশাল কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে
১,১৯৭.৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু হোটেল তৈরি হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। ৮২ তলাবিশিষ্ট এই হোটেলটির উচ্চতা হবে ৩৬৫ মিটার। ২০২৪ সালের মার্চের মধ্যেই এটির নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে
আমাদের আগের প্রজন্মের জীবনের লক্ষ্য ছিলো চাকুরি করে বিয়ে করা, বাচ্চা নেয়া। তারপর সুন্দর একটা বাড়ি বানিয়ে নাতি-পুতি পেলে কবরে চলে যাওয়া। আমাদের বর্তমান প্রজন্মটা একটু ভিন্ন। আমাদের হাতে সহজে টাকা থাকে না। নিজের বন্ধু-বান্ধবের
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট হচ্ছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। হিথ্রো এয়ারপোর্ট ইউরোপের সব চেয়ে বড় এয়ারপোর্ট। প্যাসেন্জার চলাচলের দিক দিয়ে পৃথিবীর ৭ম স্থানে আছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র ২০১৮ সালে ৮১মিলিয়ন যাত্রী
তিন তারকা বিশিষ্ট হোটেল রাজমনি ঈসা খাঁ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৫ সালে। এটি ব্যক্তি মালিকানাধীন হোটেল। কাকরাইল কেন্দ্রীয় মার্কাজ মসজিদ থেকে ৩০০ গজ পূর্ব দিকে, রাজমনি সিনেমা হলের ১০০ গজ উত্তর
দুবাইয়ের একটি এয়ারলাইন্সের নাম ফ্লাই দুবাই। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে এই এয়ারলাইন্সের বিমান দুবাইয়ের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। ২০০৮ সালে এই এয়ারলাইন্সটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ফ্লাই দুবাই বিভিন্ন দেশের
কক্সবাজারের অন্যতম আকর্ষণ প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন। পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্র। কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন কিছু আলাদা বৈশিষ্ট্য ধারণ করে আছে। এখানকার সী বিচের সৌন্দর্যও অন্যরকম। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেও রয়েছে ভিন্নতা। অসংখ্য প্রবাল পাথরের
শহুরে জীবনে পরিবার বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কিছুটা আনন্দপূর্ন সময় কাটাতে নগরবাসীরা ভিড় জমায় রেস্টুরেন্টগুলোতে। যান্ত্রিক জীবনের ব্যস্ততার ফাঁকে কিছুটা প্রশান্তি পেতে নগরবাসী চলে যান বিভিন্ন রেস্টুরেন্টগুলোতে। নানান স্বাদের খাবারের সাথে
যাত্রা শুরুর পর দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় থেকে একটি এয়ারলাইন্স যাত্রীদের চলার পথে যাত্রীবান্ধব হয়ে উঠে। যাত্রীবান্ধব হয়ে উঠতে অন-টাইম পারফর্মেন্স জরুরী হয়ে উঠে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই যাত্রা
সময়ের আবর্তনে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে চিরায়ত গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। হারিয়ে যাচ্ছে মাটির ঘর। আগে প্রতিটি গ্রামে নজরে পড়তো সুদৃশ্য অসংখ্য মাটির ঘর। আধুনিকতার ছোঁয়ায় গ্রাম বাংলার সেই সরল-সহজ জীবন