বাঙালীর ট্যুর প্লান মানেই সমুদ্র দর্শন। আর সমুদ্র দর্শনে যাওয়ার প্লান করলে সবার আগে মাথায় আসে কক্সবাজারের কথা। যাতায়াত ব্যবস্থা, থাকা-থাওয়ার সুব্যবস্থা থাকায় ভ্রমণপ্রিয় মানুষদের প্রথম পছন্দ কক্সবাজার। বাংলাদেশের সমুদ্র
ঢাকার নতুনতর পাঁচ তারকা হোটেলগুলোর মধ্যে দ্য ওয়েষ্টিন হোটেল অন্যতম। প্রতিষ্ঠার পর থেকে স্বল্পতর সময়ের মধ্যেই হোটেলটি গ্রাহক ও অতিথি শ্রেণীর নিকট অর্জন করেছে নিবিড় আস্থা। আবার হোটেল কর্তৃপক্ষও আস্থা
থাই এয়ারওয়েজ ইন্টারন্যাশনাল থাইল্যান্ডের জাতীয় এয়ারলাইন। ১৯৬০ সালের ২৯ মার্চ থাই এয়ারওয়েজ যাত্রা শুরু করে। থাই এয়ারওয়েজের হেড অফিস ব্যাঙ্ককে অবস্থিত। সুবর্নভূমি এয়ারপোর্ট ব্যাঙ্কক এবং ফুকেট থাই এয়ারওয়েজের হাব। থাই
প্রিয়জনকে সারপ্রাইস কিংবা ছুটি কাটাতে নিয়ে আসতে পারেন Saptarshi Riverside Pvt Resort এর আকর্ষণীয় ” Day Long Couple Package” এর সাথে! আমাদের রিসোর্ট দিচ্ছে নান্দনিক সৌন্দর্য্যতার সাথে শীতলক্ষ্যার ইনফিনিটি ভিউ!
২০২৩ সালের বিশ্বের সেরা ১০০ বিমানবন্দরের তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান স্কাইট্র্যাক্স। এ তালিকায় প্রথমে আছে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দর। গত দুই বছর প্রথম স্থানে থাকা কাতারের হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
যাত্রীদের সুবিধার্থে এবং যাত্রীসেবার মানোন্নয়নে অনলাইনে ভ্রমণের তারিখ পরিবর্তনের সেবা চালু করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। বিমানের যেসব যাত্রী অনলাইন (বিমান ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপস) মাধ্যমে টিকিট কিনবেন তারা এখন থেকে
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট হচ্ছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। হিথ্রো এয়ারপোর্ট ইউরোপের সব চেয়ে বড় এয়ারপোর্ট। প্যাসেন্জার চলাচলের দিক দিয়ে পৃথিবীর ৭ম স্থানে আছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র ২০১৮ সালে ৮১মিলিয়ন যাত্রী
সাগরকন্যা খ্যাত পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ছয় বছর আগে গড়ে উঠেছে ইলিশের পেটে রেস্টুরেন্ট। এক সময় ‘ইলিশ পার্ক অ্যান্ড ইকো রিসোর্টের’ এ রেস্টুরেন্টে প্রচুর কাস্টমার ও দর্শনার্থী ভিড় থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে
প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেল বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় পাঁচ তারকা হোটেল। উন্নত গ্রাহক সেবা এবং সর্বাধুনিক সুবিধা সংযোজনের নিরন্তর প্রচেষ্টায় দেশি-বিদেশি গ্রাহকদের কাছে ইতোমধ্যেই অর্জন করেছে ব্যাপক আস্থা। অন্যান্য পাঁচ তারকা
রাষ্ট্রীয় এয়ারলাইন্স হিসেবে টার্কিশ এয়ারলাইন্স আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৩৩ সালের ২০শে মে। প্রাথমিক ভাবে ৫টি ছোট ইঞ্জিন দ্বারা চালিত বিমান দিয়ে টার্কিশ এয়ারলাইন্স কার্যক্রম শুরু করে। যেগুলোর ধারণ ক্ষমতা