পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট হচ্ছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। হিথ্রো এয়ারপোর্ট ইউরোপের সব চেয়ে বড় এয়ারপোর্ট। প্যাসেন্জার চলাচলের দিক দিয়ে পৃথিবীর ৭ম স্থানে আছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র ২০১৮ সালে ৮১মিলিয়ন যাত্রী
ভ্রমণ প্রিয় বাঙালির পছন্দের তালিকায় ওপরের দিকে আছে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত খ্যাত কক্সবাজার। ভ্রমণ পিয়াসু মানুষেরা শুধু যে সৌন্দর্য দেখতে যায় তা নয় বরঞ্চ সেখানকার স্থানীয় রসনাবিলাসেও নজর থাকে। কক্সবাজারে
চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গল। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে কোনো কিছুর তুলনা চলে না। এখানকার ছোট-বড় চা বাগানগুলো যেন সবুজের আচ্ছাদনে হয়ে উঠেছে এক প্রাকৃতিক ভূ-স্বর্গ। চারদিকের এই সবুজের সমাহার সব সময়ই
নাগরিক জীবনের ব্যস্ততার মাঝে প্রশান্তি খুঁজে পেতে কক্সবাজার মানুষের নিকট খুবই জনপ্রিয় গন্তব্য। পৃথিবীর দীর্ঘতম এই সমুদ্র সৈকতও অপার্থিব সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে অপেক্ষায় থাকে পর্যটকদের। এখানে একেকটি বিচের একেক রকম
থাই এয়ারওয়েজ ইন্টারন্যাশনাল থাইল্যান্ডের জাতীয় এয়ারলাইন। ১৯৬০ সালের ২৯শে মার্চ জন্ম হয় থাই এয়ারওয়েজের এবং ১লা এপ্রিল, ১৯৬০ থেকে কমার্শিয়াল অপারেশন শুরু করে। থাই এয়ারওয়েজের হেডঅফিস ব্যাঙ্ককে। থাই এয়ারওয়েজ হাব
সদ্য নির্মিত ডাজিং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে প্রতি ঘন্টায় ৩০০টি বিমান উড্ডয়ন বা অবতরন করতে পারবে। ডাজিং বিমান বন্দরটি সম্পূর্ণ স্টীলের কাঠামোর উপর তৈরী করা হয়েছে। এর সাথে সবচাইতে বেশি ব্যবহার
বিশ্বজুড়ে ভ্রমণ এখন কেবলমাত্র শখই না, প্রয়োজনীয়তায় পরিণত হয়েছে। তাই কালের উন্নয়নের সাথে সাথে প্রযুক্তায়ন হয়েছে বাংলাদেশের ভ্রমণ খাতেও। বাংলাদেশের ভ্রমণ খাতে প্রযুক্তির হাওয়া বয়ে নিয়ে আসার অগ্রদূত হিসেবে কাজ করে
বাঙালি খাবার থেকে ভিন্নতর হওয়ায় পাহাড়ি বা আদিবাসীদের খাবার বরাবরই আমাদের আগ্রহের কারণ। পাহাড়ে ঘুরতে গেলে তাই পর্যটকদের একটি সাধারণ কাজ হলো সেই এলাকার খাবারের সাথে পরিচিত হওয়া। পাহাড়ি খাবারের
সবুজ পাহাড়, মেঘ আর আকাশের নীলের মিলনমেলার অনন্য রূপ দেখা যায় বান্দরবানে। আর সেই জায়গার অন্যতম দর্শনীয় স্থান নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স। আর তার ঠিক পাশেই আপনাকে মেঘের রাজ্যে স্বাগত জানাতে
১৯৪৭ সালে সরকারী মালিকানাধীন হোটেল, ‘হোটেল অবকাশের’ যাত্রা শুরু হয়। বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন হোটেলটি পরিচালনা করে থাকে। অবস্থান ও ঠিকানা সরকারী তিতুমীর কলেজ থেকে মূল সড়ক ধরে পূর্ব দিকে ১০০ গজ এগোলেই