ভারতের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র আছে। কিছু কিছু জায়গায় ভারতের ঐতিহ্য দেখা যায়। আবার কিছু কিছু জায়গা প্রাকৃতিক ভাবে সুন্দর। সেই গুলো দেখতে প্রতিবছর এক কোটির বেশি বিদেশি পর্যটক
ধরুন আপনি ভ্রমণে বা কাজে নিউজিল্যান্ড অথবা আয়ারল্যান্ড যাবেন। দেশে বসেই পাসপোর্ট, টিকিটসহ টুকটাক কাজ শেষ করে ফেলেছেন। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ভিসা সম্পাদনের কাজ। এবার আপনাকে ভারতের নয়াদিল্লিতে থাকা
আকাশপথের ভ্রমণে যদি পাঁচ তারকা বিলাসবহুল হোটেলের মতোন সেবা পাওয়া যায় তাহলে তো মন্দ হয় না। তবে এর জন্য বেছে নিতে হবে সঠিক বিমান। পর পর ছয় বার ইউরোপের সেরা
সবচেয়ে দ্রুত ও নিরাপদ ভ্রমণের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে বিমান। কম সময়ে বড় দূরত্ব পার করা যায় বলে প্রতিনিয়ত বিশ্বে বিমান ভ্রমণকারীর সংখ্যা বাড়ছে। এই যানটির কথা বললেই চলে আসে বিমানবন্দরের
ভ্রমণ প্রিয় বাঙালির পছন্দের তালিকায় ওপরের দিকে আছে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত খ্যাত কক্সবাজার। ভ্রমণ পিয়াসু মানুষেরা শুধু যে সৌন্দর্য দেখতে যায় তা নয় বরঞ্চ সেখানকার স্থানীয় রসনাবিলাসেও নজর থাকে। কক্সবাজারে
শহরের দৈনন্দিন জীবন নিয়ে হাঁপিয়ে উঠছে মানুষ। ইট-পাথরের দালান আর জ্যামে থেমে থাকা গাড়ি-ঘোড়ার মধ্যেই আঁটকে গেছে শহুরে মানুষের জীবন। আবার শহরে থেকে থেকে নদীর মাঝে বয়ে চলা ঢেউ আর
সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর্যটন শিল্পের মধ্যে অন্যতম শিল্প হচ্ছে ডেসার্ট সাফারি। যে খাত থেকে দেশটির সরকার বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করে। সারাবিশ্বের পর্যটকরা আরবি সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হতে ডেসার্ট সাফারি
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে নির্মিত একটি হোটেল মহাকাশে অবকাশ কাটানোর স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে যাচ্ছে। আর হোটেলটি বানানো হচ্ছে ২০২৭ সালের মধ্যেই। ভয়েজার স্টেশন নামে এই হোটেলটিতে ২৪ টি মডিউল থাকবে
বাংলাদেশে ফ্লাইট পরিচালনার ঘোষণা দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার এয়ারলাইন্স জিন এয়ার। আগামী ২৩ অক্টোবর ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কোরিয়ার সিউলের ইনচিওন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইট পরিচালনা করবে তারা। সপ্তাহে একটি সিডিউল
সোনায় মোড়ানো হোটেলের নাম শুনেছেন কখনো? সেটি দেখতেই বা কেমন? এমন অনেক প্রশ্নই ঘুরপাক খেতে পারে পাঠকের মনে। তবে এমনটিই ঘটেছে ভিয়েতনামে। সেখানেই তৈরি করা হয়েছে সোনায় মোড়ানো হোটেল। সম্প্রতি