ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল-নাসিরনগর-লাখাই আঞ্চলিক সড়কের পাশে ধরন্তী হাওরের বুকে গড়ে ওঠা হাওর বিলাস রিসোর্ট এন্ড রেস্টুরেন্টটি দর্শনার্থীদের জন্য বিনোদন কেন্দ্র ও সৌন্দর্যের লীলানিকেতনে রূপ নিয়েছে। বাহারি খাবার ও মনোমুগ্ধকর পরিবেশের
শুধু উচ্চবিত্তই নয়, মধ্যবিত্ত শ্রেণির কাছেও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে চট্টগ্রামের প্রথম ও একমাত্র পাঁচতারা হোটেল “রেডিসন বে ভিউ”।বিখ্যাত এই চেইন হোটেলটি এখন দেশি-বিদেশি খেলোয়াড়দের প্রথম পছন্দ। বিভিন্ন করর্পোরেট গ্রপের বার্ষিক
১১ টি ডেকের প্রায় ৯০০ ফিট জাহাজ Royal Caribbean – Legend of the sea. ২০০০ লোকের ধারণ ক্ষমতা, কি নেই জাহাজটাতে, বড় থিয়েটার, সুইমিং পুল, দৌড়ানোর জন্য ট্র্যাক, মিনি গল্ফ,
মান আবিষ্কারের ফলে আজকে আমরা আকাশে উড়তে পারছি। এটি খুবই আরামদায়ক ভ্রমণ। এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাওয়া এখন আর কষ্টসাধ্য ব্যাপার নয়। এ সময় আমরা মেঘের খেলা দেখতে পাই।
মেলবোর্ন ইয়ারা নদীর তীরে অবস্থিত, অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম আধুনিক শহর হল মেলবোর্ন। এই শহরটিকে দূর্দান্ত বললেও কিছু কম বলা হবে। শপিং থেকে শুরু করে শহরের সৌন্দর্য্য দেখতে দেখতে আরাম করা কিংবা
ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত
কক্সবাজার প্যাচার দ্বীপে সম্পূর্ণ কোলাহলমুক্ত নির্জন প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠেছে মারমেইড ইকো রিসোর্ট। চমৎকার বিষয় রিসোর্টটির সীমানায় রয়েছে সমুদ্র সৈকত। ইকে ট্যুরিজমের ক্যান্সেপ্ট মাথায় রেখে নির্মিত এই রিসোর্টে একবার ঘুরে
বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে
কাতারের একটি এয়ারলাইন্স হলো কাতার এয়ারওয়েজ। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে এই এয়ারওয়েজের বিমান কাতারের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। ১৯৯২ সালে এই এয়ারওয়েজটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। কাতার এয়ারওয়েজ ১২৪ টি
দুবাইয়ের পর কাতারের হামাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়াপোর্ট মধ্য প্রাচ্যের সবচেয়ে সর্বাধুনিক সুবিধা সম্বলিত এবং ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট। ২০২২ সালে ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ হতে যাচ্ছে কাতারে। শুধুমাত্র ওয়ার্ল্ড কাপের কারনে যাত্রীর সংখ্যা দ্বিগুন