বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে
বাংলাদেশ থেকে নানা কারণেই মানুষ ভারত যেয়ে থাকেন। চিকিৎসা, ব্যবসা কিংবা ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদি এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণ। যারা একটু অবস্থাসম্পন্ন তারা প্লেনে যান। আবার কেউ কেউ খরচ বাঁচাতে বাসে
পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত তুরস্কের জাতীয় এয়ারলাইন্স বা ফ্ল্যাগ ক্যারিয়ার হল টার্কিশ এয়ারলাইন্স। এর সদর সপ্তর ইস্তানবুলের আতাতুর্ক বিমানবন্দরে অবস্থিত। টার্কিশ এয়ারলাইন্স এর মোট চারটি হাব রয়েছে। এগুলো তুরস্কের আঙ্কারা, আতাতুর্ক,
বিমানবন্দর ভ্রমণকারীদের প্রিয় জায়গা। এটা ভিন্ন ভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার প্রবেশদ্বার। বিমানবন্দরগুলো যাত্রীদের মসৃণ অভিজ্ঞতার জন্য অত্যাধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ করে। বিশ্বে বেশ কিছু অবিশ্বাস্য বিমানবন্দর রয়েছে, যেগুলো তাদের বাহ্যিক সৌন্দর্য, আয়তনে
দার্জিলিং বলতেই অনেকের কাছে কেভেন্টার্স, গ্লেনারিজ। স্মৃতিতে-সাহিত্যে-রোমান্সে-সংস্কৃতিতে কতভাবে যে ঘুরে ঘুরে এসেছে এই দুটি ক্যাফে, তার হিসাব নেই। এবার দার্জিলিংয়ের পাহাড়ে আসছে ‘ক্যাফে হাউস’, যেটিকে যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বী বলে মনে করা
বিশাল বিস্তৃত চর প্রকৃতির এক অপার সৌন্দর্য নিয়ে গড়ে উঠেছে মুন্সীগঞ্জের পদ্মা রিসোর্ট। রাজধানী থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরে লৌহজং উপজেলার সামনে নদীর পাড়ে দাঁড়ালে দেখতে পাবেন মনোমুগ্ধকর এই পর্যটন
গুলশান মূলত ঢাকার একটি আবাসিক এলাকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জনজীবনের ব্যস্ততা বাড়ার সাথে ধীরে ধীরে এই আবাসিক এলাকা বাণিজ্যিক এলাকার রূপ নিতে থাকে। গুলশান কূটনৈতিক এলাকার পর্যায়েও পরে। তাই এইখানে
বিশ্বের বিভিন্ন শহরে এবছরে ভ্রমণ করা উচিত। ঠিক কী কারণে সেসব শহরে অবশ্যই যাওয়া উচিত সেই তালিকা প্রকাশ করেছে ট্রাভেল গাইড “লোনলি প্ল্যানেট”। চলুন দেখে নেই কোন কোন শহর রয়েছে
থাই এয়ারওয়েজ ইন্টারন্যাশনাল থাইল্যান্ডের জাতীয় এয়ারলাইন। ১৯৬০ সালের ২৯শে মার্চ জন্ম হয় থাই এয়ারওয়েজের এবং ১লা এপ্রিল, ১৯৬০ থেকে কমার্শিয়াল অপারেশন শুরু করে। থাই এয়ারওয়েজের হেডঅফিস ব্যাঙ্ককে। থাই এয়ারওয়েজ হাব
বিশ্ব এখন আধুনিকতার মোড়কে সমৃদ্ধ। আর আধুনিকতার অন্যতম শর্ত হল শক্তিশালী যোগাযোগ ব্যবস্থা। সেখানে বিশ্বের কয়েকটি দেশে বিমানবন্দরই নেই। বিশ্ব এখন ছুটে চলেছে। সবক্ষেত্রেই ইঁদুর দৌড়ে শামিল মানুষ। সময়ের বড়ই